ষাট দেখলাম
যন্মেছি যখন
সত্তুরে হবে টিন
চৌষট্টিতে জন্ম
এবার হিসেব নিন!
আব্বা তখন শ্রীপুরে
সমবায়ে চাকরি করেন।
গ্রামীণ পরিবেশে একেবারে একদম গ্রামিনঃ
ইশ কি সুন্দর
দাতই গাছ আর কি টক মিষ্টি ফল!
গজারির ফুল ছাতার মতন ছিল তার পতন!
মাঝা মাঝি সত্তুরে
ছোট্ট জামালপুর শহর
জীবনের কৈশোরের কেটে গেল যে প্রহর!
সুজন সখী দিএ শুরু
মাঝে এল সীমানা পেরিয়ে
বছর চারেক পরে
অকে ফেললাম হারিয়ে!
আশির দশক ছিল হই হুল্লুর
কলেজ ছাত্র এবার আর কত দূর!
আশির মাঝামাঝিতে বিশ্ববিদ্যালয়
করটিয়া বাদ দিলে তা কি করে হয়!
তবু পড়লাম
কত গাড়ী চড়লাম
কত কিছু দেখলাম
কত কিছু শিখলাম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়!
নব্বই সব মোর দিল ইতি টানি
নানা নানী চলে গেল
মরন দুয়ারে এল
আব্বাও চলে গেল তবে
কি হবে যানি আমি
যানি কি হবে!
বিয়েথা এইশেই
একটা গোলাপ এল
ঝরে গেল সে
বয়ান যাইকরে
পাগলেও বুঝে!
তার পর কত দিন
ছার চাকরি
কর ঋণ
বদল হল কত চাকরি
কন সে আশা
“কি করবি? ”
এই দরবেশ হবঃ
হুম যার ধরয নাই একফোঁটা
রাগের বাসা হুহু আবার......
যা ঘর সংসার ঢিক মত কর
ওটাই সাধু গিরি!
যত দূর গেলাম
পিছনে পিছনে একযন কে পেলাম
অ মরণ
যানিনা যানিও আবার
আসবে পিছনেই আছে
সকল সাধ মিটিয়ে দিবে!
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem