কুরআন ও হাদিস অনুসারে মানুষ ৫ বস্তুর তৈরি:
মাটি ও বীর্য:
“যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে, অতঃপর বীর্য থেকে, অতঃপর র্পূনাঙ্গ করেছেন তোমাকে মানবাকৃতিতে”(১৮: ৩৭)
একমাত্র আদম ((আলাইহিস সালাম)) কে মাটি থেকে!
অন্যসব মানুষকে বীর্য থেকে তৈরির কথা বুঝানো হয়েছে!
হাড়: “তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন”(৪: ১) !
মা হাওয়া (আলাইহিস সালাম) কে বুঝানো হয়েছে!
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
“নারিদের সাথে উত্তম আচরণ করবে, কেননা তাদেরকে পাঁজরের হাড় দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে। যদি তা সোজা করতে যাও তা ভেঙ্গে ফেলবে আর যদি ছেড়ে দাও সব সময় তা বাঁকাই থেকে যাবে”(বুখারী ৫৫/৫৪৪) !
এখানেও যদিও একমাত্র মা হাওয়া (আলাইহিস সালাম) কে বুঝানো হয়েছে!
অন্য সব মেয়েমানুষকে সভাবগত বুঝবে!
রূহ: (ঈসা আলাইহিস সালাম সম্পর্কে) ঃ
“অতঃপর আমি তার (মরিয়ম) মধ্যে আমার রূহ ফুঁকে দিয়েছিলাম”।(২১: ৯১)
“আমি তার (মরিয়ম) মধ্যে আমার পক্ষ থেকে জীবন ফুঁকে দিয়েছিলাম”। (৬৬: ১২)
নূর: “তোমাদের কাছে একটি নূর (মুহাম্মাদ দঃ) এবং একটি সমুজ্জল গ্রন্থ এসেছে।” (৫: ১৫)
“হে নবী! আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষী, সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারী হিসেবে। এবং আল্লাহর আদেশক্রমে তাঁর দিকে আহবায়ক এবং উজ্জ্বল প্রদীপ হিসেবে' (সিরাজাম মুনিরা) (৩৩: ৪৫-৪৬)
“হে জাবের! সমস্ত বস্তু সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহ্ তোমার নবীর
নূরকে তাঁর আপন নূর হতে সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহর ইচ্ছায় ঐ নূর কুদরতে যেথায় সেথায় ভ্রমন করছিলো। ঐ সময় লওহ-কলম, বেহেসত-দোজখ, ফেরেশ্তা, আসমান-জমিন, চন্দ্র–সূর্য, জিন-ইনসান কিছুই ছিল না।” (মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, ভলি-০১, হাদীস
নং-১৮, মাওয়াহেবুল লাদুন্নিয়া, শরহে জুরকানী, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং -৮৯) !
আরও কি সুনদর করে বলার কিছু থাকে!
তাই মুহাম্মাদ (সঃ) আমার আপনার বা অন্য কোন নবী থেকেও আলাদা!
নুর আর নুর!
কোন ছায়া ছিল না!
(collected)
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem