বঙ্গোপসুন্দরী, ফেনার উঠান খুলে দাও!
ডানায়-চঞ্চুতে-নগ্নপায়ে
শাদার ওপরে এক শাদা হয়ে নাচি!
আমার সংগীতে কেউ রোদনরাগিনী শুনতে পাক;
সকলে ভাবুক, সুদর্শন মাছের তপস্বী আমি,
তোমার উঠান-ঢেউয়ে
অন্য কোনও জীবনের স্বাদ পেয়ে গেছি।
অথচ আমার চোখ বহুদূর ফেলে আসা বিষণ্ন-ডাঙায়,
হরিণীর পরিচ্ছদে যেখানে বাঘিনী তার হিংস্রতাকে
গোপনে সাজায়; সূর্যের ছদ্মবেশে রক্তপিপাসু দিন
উঠে আসে প্রত্যেকের মাথার ওপরে__
সর্বনাশের আগে কেউ যার আভাসও বোঝে না;
বঙ্গোপরূপসী, ফেনার উঠান খোলো! সেই চলচ্চিত্র আজ
গাংচিলের চক্ষু-ক্যামেরায় প্রামাণ্য ও ধৃতচিত্র হোক!
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem