আমার সব প্রেমিকারা ডুবে, এক বালিকার বুকে।
কিন্তু আমি তার তৃতীয় প্রেমিক!
আমি তার শেষ মৃত্যুর মতোই,
জীবনে যার উপস্থিতি থাকেনা।
প্রেমিকা প্রত্যাখ্যিত হৃদয়ে,
ত্রিমাত্রিক মাছ ডুবে যাচ্ছে অতীতে ফেরার পথে।
ভালোবাসার ডাকনামগুলো মরেছে তোমার ঠোঁটে
রাত পুড়াচ্ছে আমাকে, ইট পুড়ানোর গর্তে।
তোমার ভেতর, আমার জন্ম হচ্ছে ভিসুভিয়াসের নামে!
আমার দীর্ঘশ্বাসে জন্ম নিচ্ছে কয়লার আকাশ,
তারারা হারিয়ে যাচ্ছে অতীতের মাটের উপর।
আমি বয়ে চলেছি হাজার বছরের নিষিদ্ধ প্রেম,
সমাজের দেয়ালে এক মুটো প্রেম নিয়ে শুয়ে পড়ছি জুতোর হৃদয়ে।
ঈশ্বরের নিষেধাজ্ঞা অমান্য কোরে, মরছি নরকের প্রেমে।
প্রেমিকা ভেবে, মধ্যরাতে ভালোবাসি সুইসাইড নোটের অব্যক্ত আর্তনাদ।
প্রেমিকা ভেবে, শেষরাতে কান পেতে ঘুমিয়ে পড়ি কবিতায়।
প্রেমিকা ভেবে, আলিঙ্গন করি নগ্ন মৃত্যুর বিষ।
প্রেমিকার স্তনের পৃথিবীতে গমনের ইচ্ছে নিয়ে, পুড়িয়ে দিয়েছি অব্যবহৃত তিনটি কূপন।
এবং প্রেমিকার ঠোঁট, ঠোঁট বদলাচ্ছে জোঁড় সংখ্যায়।
প্রেমিকার শিল্পে, আমার সংখ্যা ক্রমেই প্রাচীন হচ্ছে,
ফসিলের মতো।
প্রত্যাখ্যিত প্রেমের সমাধি হয়না,
লোকে তবু বলে-আমার বুকে ঝুলছে এপিটাফ।
এইভেবে প্রতিদিন- তোমার ভেতর শুয়ে পরি, মৃত্যুর নেশায়।
আমার এক প্রেমিকা ছিলো, যে কখনো ফিরেনি
তাই আমি ফিরছি অতীতে, একটি কবিতায়।
আমাদের একজন প্রেমিকা রয়েছে,
যে কখনও ফিরে আসেনি।
তারপর
একদিন আমরাই ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই,
কবিতায়।
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem