Avant Garde Arabian Nights Poem by Malay Roy Choudhury

Avant Garde Arabian Nights

আরব্য রাতের আভাঁ গার্দ গল্প: মলয় রায়চৌধুরী

হইচই আর হিহিহাহায়; কলিগ কতগুলা মোবাইল নিয়া টয়লেটে ঢুকে আর সেইরকম একটা সুদীর্ঘ সুন্দর সময় কাটায়ে আসে।১৯১৭ সালে রাশিয়ার বিপ্লবের বিজয়ের পর বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তের মতই ভারতীয় বিপ্লবীদেরও অনুপ্রেরণার উৎসে রূপান্তরিত হয়। এই দুই কারণই সেই সময় ভারতীয় বিপ্লবীদের কমিউনিস্টে পরিণত হতে অনুপ্রাণিত করেছিল।এটা একটু চোরের মায়ের বড় গলা কেস হয়ে গেলোনা? আমাকে জ্ঞান দিচ্ছিলেন।। আপনি নিজে phillip barlow র অনুমতি নিয়েছেন শেয়ার করার জন্য? সৎ সাহস থাকলে এখানে প্রত্যেকের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাবেন। খোলসের মধ্যে ঢুকে থাকবেন না। নয়তো এমন ডুগডুগি বাজিয়ে দেব পরবর্তী কালে নিজে দোষ করে অন্যের দিকে আঙ্গুল তোলার আগে 10 বার ভাববেন।জীবনে বেশ কিছু বার এই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হইছি। ভাগ্যের ফেরে গিয়ে পড়তে হয়েছে কোন এক বড়লোকের বাসায়। হইতে পারে আত্মীয় কিংবা অনাত্মীয়। তারা কিছুতেই দুপুরে না খেয়ে আসতে দিবেনা। আবার সহসা খাবারও দিবেনা। অবশেষে বেলা গড়ায়ে আসলে সুলতান কুতুবউদ্দিন আইবেক সমীপে বাগদাদের খলিফা যেই পাঠার পিঠে আরোহন করিয়ে তিনটি মূল্যবান পঙখীরাজের অণ্ডকোষ পাঠিয়েছিলেন, সেই পাঠার তিন পিস মাংস পরিবেশন করবেন। শত শত রাজাধিরাজের দরবার ঘুরে এই পাঠা অবশেষে শ্যামলীর এই মহামান্য উচ্চ-মধ্যবিত্ত রাজার দরবারে এসে থমকে দাঁড়িয়েছে। রোদে পুড়েছে, বৃষ্টিতে ভিজেছে, মরুভূমির লু হাওয়ায় পুড়ে খাক হয়েছে। সহস্র বছর ডিপ ফ্রিজের অতল গহবরে পচেছে, লোডশেডিংয়ে বরফ গলেছে। তারপর দুপুরের রিজিক হয়ে এসেছে সৃষ্টির অধম এই 'খাকসার' বান্দার টেবিলে ।ওরা জানে তুমি আমার ব্রা জোর করে খুলে কামড়ে ধরেছিলে আমার বুক, কোমরের নীচে আঁচড়ে কামড়ে বসিয়ে দিয়েছিলে ভালোবাসার জঘন্য থাবা! আর কানে কানে বলেছিলে তুমি নাকি বিছানায় নারীদের দমিয়ে রাখতেই বেশি ভালোবাসো? অন্ধকারকে দেখতে পাচ্ছি না অন্ধকার ও আমাকে না; শরীর নড়াচড়ার শব্দ... বাঘের মতো ঝাঁপিয়ে পড়লুম...জম্পেশ একটা ঢেঁকুর তুলেছি কি তুলিনি... সাংবিধানিক সঙ্কট নেই ত। দেশ দিব্বি চলছে। অর্থনীতির তো টগবগে টাট্টু অবস্থা। সঙ্কট ফঙ্কট হলে তখন ওঁদের কাজ বাড়ে। তাছাড়া যাঁর নাম নিয়ে কথা তিনি ফট করে মেম বিয়ে করে নোবেল পেয়ে গেলেন। কিছু নিয়ে তো বলতেই হতো। অনেকে ইকোনমিক্স নিয়ে বলছে। তা, দেখা গেল মিডল নেম টা নিয়ে কেউ বলছে না। কেউ অভিজিৎ বলছে। কেউ বলছে বন্দ্যো। উনি দেখলেন বিনায়ক টা সকলের চোখ এড়িয়ে যাচ্ছে। খপ করে ধরলেন। কালিদাস দ্য গ্রেট আর নাই! এ বেদনায় উপোস করব আজ। ধরলেন বলে ধরলেন, এক্কেবারে মৌলিক ধরেছেন।এ তো পুরো "অ্যাই গরু ফুল ছুঁড়ে মারবো কিন্তু" স্টাইলের অভ্যর্থনা লিলির মতন। লিলি, কিন্তু, চক্রবর্তী না। ডেনিস। ডেনিস লিলির বোলিং একশনেই এই মৌলিকতা ছিল। আমি বলি কি পর্যায় সারনীতে চাঁদ থেকে একটা মৌলিক পদার্থ আসুক। নাম হোক বিনায়ক। আমি এখন রোবটের মতো যন্ত্রস্থ। পুতুলের মতো নির্ধারিত। মা ছিলেন একেবারে গ্রামের মেয়ে, শহুরে মেয়েদের মতো ঘন ঘন বয়ফ্রেন্ড বদল তার কাছে ছিল পাপ। বিয়ে করেছিলেন সামাজিক নিয়ম আচার মেনেই। এক দুই বছরও যখন টিকছে না সম্পর্ক, সম্পর্ক ঘন ঘন হাই তুলছে, পাখির বদলে মেশিনের টকিং বার্ড । গরুর মতো তৃপ্ত। হতাশা, ক্লান্তি আর অবসাদের থকথকে কাদার দলা হয়ে শুচ্ছি।যেটুকু খবরে জেনেছি এবং যদি ভুল না হই, দীপক দাশগুপ্ত এবং নৃপেণ চৌধুরি— না তোমার একার নয় আমাদের সবারই ঠাকুমা দিদিমারা অনেক ডিগ্রি না থাকলেও অনেক কিছুই জানতেন।হয়ত করো বা করোশন বলতেন না তবে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে এটা জানতেন। যেমন খালি পেটে জল আর ভরা পেটে ফল খাওয়া ইত্যাদি।সিপিএমের নব্য গঠিত রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীতে ঠাঁই পেলেন না কংগ্রেসের সঙ্গে জোটের বিরোধী এই দুই নেতা। বস্তুতপক্ষে শ্রমিক নেতা এবং কৃষক নেতা শূন্য হল রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলী। অবশ্য এই দুজনকেই রাখতে হবে এমন কোনো মাথার দিব্যি কেউ দেয়নি। আমাদের অনেকেরই অন্তরে রক্তক্ষরণ চলছে।বিবর্তন হয়নি বলেই তো ওরা আজও হনুমান। কিন্তু, এবার মানুষেরও উচিত পালটা দাঁত খেঁচানো; এবার আমি সত্যিই আমার নিজের হাত আর পা দুটো কেটে ফেলব। আর সহ্য করতে পারছি না।বিদায় বার্লিন। ফ্রাঙ্কফুর্টের পথে।একদল লালনকে হিন্দু বানানোর পায়তারা করে যাচ্ছে। অন্যদিকে লালন মুসলমান ছিলেন এটা প্রতিষ্ঠা করতে চায় আরেকদল। বৈষ্ণবধর্মেরও বানাতে চায় কেউ কেউ। কিন্তু লালন তো তার বাণীতে তার দর্শনে বলেই গেছেন লালন আসলে কোন জাত। সাঁইজি বলেন, 'লালন বলে জাতের কী রূপ দেখলাম না এই নজরে'। বেদনা, ঘৃণা, ক্রোধ সব একসঙ্গে মিশে এক অদ্ভুত স্থবিরতা ।তাই বলে কৃষক এবং শ্রমিকদের তরফে কোনো প্রতিনিধি থাকবে না? এরপর বরফে মুড়ে থাকা পাহাড়ে পাহাড়ে বেজে উঠছে প্রবল ঝড়ো হাওয়া। উদ্দাম দৌড়ের পাশে বোতলে ফিরে যাচ্ছে গেলাসের স্কচ। এইসব শুয়োরের বাচ্চারা কি শিক্ষক হবার যোগ্য! এরা সারাজীবন রাজনীতি করেই ভিসি পর্যন্ত গিয়েছে, এদের আরোও চাই, সামান্য এমপি বড় না একজন উপাচার্য বড় সেটা তিনি দলীয় অন্ধতায় ভুলে গেছেন ।বাঘের জিভের মতো একটা কর্কশবুক নদী... তার এপারে উপর্যুপরি ঝোপ আর লেলিহান উঁচু বৃক্ষের পড়শিদারি... মাঝে মাঝে একেকটা গাছ লকলকে লম্বা হয়ে গিয়ে আকাশে তালু মেলে ধরে... ফাঁকে ফাঁকে সদ্যোজাত নীল রঙ ছ্যাঁত করে এসে লাগে চোখে... নদীর ওপারে পাথর পৃথিবী।বুকের মইধ্যে কি এক ডাকাত পুষি! শুনে মজা লাগলেও ব্যাপারটা আসলেই তাই। বড় মানুষ যারা হন, তাঁদের বিচার করার যোগ্যতা আমাদের নেই। কিন্তু না করলেও কেমন একটা লাগে। আর তাই বড় মানুষদের আমরা আমাদের নিজেদের স্তরে নামিয়ে আনি, আর তারপর বিচার করি।..শুনে মজা লাগলেও ব্যাপারটা আসলেই তাই। বড় মানুষ যারা হন, তাঁদের বিচার করার যোগ্যতা আমাদের নেই। কিন্তু না করলেও কেমন একটা লাগে। আর তাই বড় মানুষদের আমরা আমাদের নিজেদের স্তরে নামিয়ে আনি, আর তারপর বিচার করি।..ছিলেন এক আমেরিকান হাই সোসাইটির নারী। দুই বিয়ে দুই তালাক হওয়ার পর, তাকে বিয়ে করতে পাগলপারা বৃটিশ রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড। রাজ্য জুড়ে ধুর ধুর ছেই ছেই। গুজব ছড়ানো হল, ওয়ালিস নাৎসিতদের গুপ্তচর। তাছাড়া তখনের নিয়ম মোতাবেক আমেরিকান নারী বৃটেনর কুইন হতে পারবেন না। একটা বিশ্রী দাঁতে ব্যাথা নিয়েও বিসর্গ নাট্যদলের ক্ষেপা ক্ষেপীদের বারবার ডাক উপেক্ষা করতে পারলাম না।পেত্রায় সারাদিন ঘুরে ঘুরে খুব ক্লান্ত তখন। ফিরে আসার পথে বাসের পেছনের সিটে বসে ঢুলছি রীতিমতো। কিন্তু ঘুমোতে পারলে তো! আমার ঠিক পাশেই বসে বকর বকর করে চলেছে এক ঝকঝকে চনমনে মেয়ে। মধ্য তিরিশ বয়স হবে বোধহয়। চমৎকার হাসি। কথায় কথায় উচ্ছ্বাস। সারাদিন অমন রোদ্দুরে হেঁটে আসার পরেও ছটফটানির ঘাটতি নেই। লালচে বাদামী চুলে সারাদিনের ধূলো লাগলে কি হবে, আকুলিবিকুলির বিরাম নেই। অন্যপাশের এক দম্পতির সঙ্গে তুমুল আড্ডায় মেতে আছে সে মেয়ে। স্প্যান...পড়তে থাকুন...কিন্তু রাজা এডওয়ার্ড বেকারার বেচৈইন। সামলানো দায়। অতঃপর ঘোষণা দিলেন রাজাগিরি ছেড়ে দিবেন। কারণ জানালেন, ওয়ালিস তার পাশে না থাকলে তিনি রাজকার্য চালাতে পারবেন না।ভাইয়ের কাছে দিয়ে দিলেন রাজাগিরি। ছারখার কইরা দেয়- পাচার কইরা দেয় ।বিনিময় কইরা দেয় যখন যেখানে খুশী ।বুড়ো ঘোড়ায় চেপে যুদ্ধ জয়ের স্বপ্ন... সঙ্গে কিছু ছাগশিশু... থাক, আর বিশেষ কিছু বললাম না। ঘুমোচ্ছি। কপি লিখছি। তবে আমি একদিন লিখব। যেসব লেখা লিখব বলে ভেবেছি সেসব লেখা নয়। যা ভাবিনি, ভাবতে পারিনি, পালাজ্জো আর ঢোলা টিশার্ট রে জাতীয় পোশাকের স্বীকৃতি দেওয়া এখন সময়ের দাবী; সে লেখা লিখব। অস্ত্রাগার লুঠ হবেই একদিন। সেদিন কিবোর্ড লিখবে না। কলম লিখবে না।নিজের ঢাক নিজে পেটানো আঁতেল ক্রমশঃ দখল করে নিচ্ছে সাহিত্যের শতরঞ্জ্।আমার হড়হড় বমি লিখবেতাছাড়া ওই ফেরাস, কপার, ইউরেনিয়াম, সবগুলোয় কেমন বিদেশী বিদেশী চান না করা দাঁত না মাজা গন্ধ।প্রিয় রমাদার কাছে অভিনয় শিখতাম। রমাদাই শিখিয়েছিলেন, অঙ্গস্পর্শ হবে না, অথচ ভাবখানি চূড়ান্ত অঙ্গস্পর্শের, তবেই তো তা অভিনয়। মাইরি; এই খাকি কুত্তার বাচ্চারা আমাকে টানতে টানতে...আপনি একবার ভাবুন জজসাহেব, চোখ বন্ধ করে শুধু একবার কল্পনা করুন; এই কলকাতা শহর একটা ডবকা যুবতী আর এই কেঠো আদালতটা মিশমিশে আমিষ...আর কেউ নেই কোথাও... মনে করুন আপনিও আমার মতো ভুখা...কাঁচা মিছিল আর হরতাল চিবিয়ে চিবিয়ে ক্লান্ত..যদিও বলা হয় সিনেমা হলো জীবনের প্রতিচ্ছবি কিন্তু বাস্তবে কখনো কাহিনীর মাঝখানে নাচ গান থাকেনা।যতবার হোঁচট খেয়েছ, ততবার আমিও ।কারো বাবাই আজীবন থাকেনা এটা জানতাম, মানতাম।কিন্তু আমার বাবা এভাবে হুট করে নাই হয়ে যাবে এটি এখনো মানতে পারছিনা। যতবার মাঝরাতে বারান্দায়, ততবার খাট ছেড়ে আমিও জানলায়। কি কারণে এইসব! তুমিও তো চুকিয়ে দিয়েছিলে। যেভাবে অটোর ভাড়া, বিহানের শেষ তরীটিকে- - হয়তো আমার ভুল ছিল। হঠাৎ আকাশী থেকে অরণ্য আড়ালে। ছত্রাকের মতো অধিগ্রহনের উদ্বাস্তু নিয়ম । সে সময়ে চাঁদও থাকেনা । সিনেমাটা যখন দর্শক এক জায়গায় অস্হির হয়ে বসে দেখে তখন মনোরঞ্জনের জন্যেই শুধু গানগুলো ভিতরে দেওয়া হয়। আপনার এইটা বয়সেরই দোষই স্যার ধর্মাবতার, এমন নিঝুমে আপনার খিদে পাবে না? কয়েকজন ভারতীয় বিপ্লবী বিশ্বের প্রথম সর্বহারা বিপ্লবের ভূমিতে পৌঁছানোর জন্য অত্যন্ত কঠিন ভ্রমণের পথ নিয়েছিলেন। এই প্রবাসী-ভারতীয় বিপ্লবীরাই ১৯২০ সালের ১৭অক্টোবর তাসখন্দে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এই পার্টিই প্রথমবার ভারতজুড়ে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকা বিপ্লবীদের বিভিন্ন গোষ্ঠীকে মার্কসবাদ-লেনিনবাদের একটি তাত্ত্বিক মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের কন্ঠ আর গায়কী শুনতে চান? এবং ব্যবহারিক শিক্ষা প্রদান করেছিল। বোম্বাই, কলকাতা, মাদ্রাজ এবং সংযুক্ত প্রদেশ-পাঞ্জাব অঞ্চলে থাকা ছোটো ছোটো গোষ্ঠীগুলি ১৯২৫সালে কানপুরে একটি কমিউনিস্ট সম্মেলনে মিলিত হয় কৈ মাছ খুব বেপরোয়া, কিভাবে সারি বেঁধে কানে হাঁটে, নিজের চোখেই দেখা, কানে হাঁটা নিয়ে আমি সবসময়ই উৎসাহিত ভারী, কিভাবে ঐশ্বর্য রাই কানে হাঁটে, অবাক হয়ে দেখি কৈ মাছের একটা বিরাট দল লম্বা সারিতে এগিয়ে আসছে, আমিও গামছা বাগিয়ে প্রস্তুত, হয়ে যাবে একটা এসপার কি ওসপার, নিবিড় মনোযোগে দেখে যাচ্ছি কিভাবে মাছগুলি এগোচ্ছে, সহসা........ এবং দেশের অভ্যন্তরে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির কাজকর্ম শুরু হয়। এম এন রায় এবং একজন ব্রিটিশ কমিউনিস্টদের একজন নেতা রজনী পাম দত্ত, যে তাত্ত্বিক-মতাদর্শগত উপকরণ সরবরাহ করেছিলেন, তা একজন ভারতীয় কমিউনিস্টের ধারণা তৈরি করতে অনেককে সাহায্য করেছে''।শুয়োরের বাচ্চা-খেকো দের মুখের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে সংবাদমাধ‍্যমগুলো কেন যে পরিবেশ বিষাক্ত করে….
হাজার গল্প শেষ হইলে রাজকুমারী রাজপুত্রকে বলিলেন, "এইবার আপনের বাঁড়াডা কাইট্যা দ্যান কর্তা, আমি রান্দুম, আপনে খাইবা ।"

Wednesday, February 12, 2020
Topic(s) of this poem: avant-garde poetics
COMMENTS OF THE POEM
READ THIS POEM IN OTHER LANGUAGES
Close
Error Success