আয়েশের এই পূথিবী, যদিরে পায়েশ হতো
ক্ষুধাতুর লাখ জনতা, তারে আজ পিশে খেতো।
যদিরে হতো রুটি, ধরতো পুটি এই জনতা
তারে আজ ভেজে খেতো, রুটির সাথে খুব সাধুতা।
তবে কি ডঙ্কা লেগে সব জনতা মন্দা আভায়?
নাকিরে মন্দ ভাগ্যে পতিত সব, তাও ভাবায়।
এটাতো ক্ষুধার জ্বালা, থাকার জ্বালাও অন্যতম
ক'জনইবা পাচ্ছে দেখ, বাসস্থানের জায়গা সম।
স্বামীকে বলছে কতই, স্বামী যে বয়রা পাজি
সে যে সব শুনেও আবার না শুনার ভান করছে রোজই।
তবে কি তালাক দিবে, এই স্বামীকে এই গূহিনী
নাকি সে আস্তাখুড়েঁ থাকবে পড়ে আজীবনই।
এতসব সমস্যাতেও ভাবছে যখন দারুন আশা
তখনও হোচঁট খেয়ে, হারাচ্ছে তার মুখের ভাষা।
চিরতার মতোই এবার এই পূথিবী তাহার কাছে
হঠাৎই গেল চলে, সবকে ফেলে নিজের ধাচে।
জানুয়ারী-২০১১
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem