এক অলোকিক নিদ্রায় আমি আচ্ছন্ন।
হঠাৎ, ., ., হঠাৎ একটা দমকা হাওয়া
আমার পাশ দিয়ে
বইতে শুরু করল ।।
কে যেন আমাকে উদ্ধবিগ্ন কন্ঠে
ডাকতে শুরু করল।
ওঠো মোর সখা, , , , , , ওঠো।।
মোর স্বপ্ন আজ মোরে
আবারও জাগিয়ে দিল।
উঠো ও মোর সখা....আর ঘুমিয়ে থেকোনা।।
চলো আজ তুমি আর আমি গাইতে থাকি
জাগরনের সুর।
জানি সুর মিলবেনা, তবুও চলো আজ
গাইতে থাকি।।
আমাদের সুর হবে নিষ্ঠুরতার সুর ।
যেটা নিষ্ঠুর হৃদয়টাকেও বিদির্ন করে দেবে।।
যেমনটি করেছিল কানাই -বলাই, রাম- লক্ষ্ম্যণ ।
তেমনটি করবো আমরা দুজন।।
অন্ধকারকে ভেদ করে।
আজ সবাইকে মুক্তির আলো দেখাবো।।
চলনারে সখা চলনা।
মোরা সবাই স্বাধীন ।
তবুও মোদের বাকশক্তি আজ রুদ্ধ।।
রাজনীতির নোংরা কাদায়
আজ মোরা মলিন হয়ে আছি।
চল সখা
আজ প্রতিবাদের বারি বর্ষন করাবো।।
সবাই মিলে মুক্তির আলোকে
অন্ধকারকে মুছে দেবো।
জন্ম-মৃত্যু সবইতো বিধাতার খেলা
জন্ম যেহেতু হয়েছে, মৃত্যুও অনিবার্য।।
তাই বলে কি, পিছন পানে সরে আসবো?
যতই আসুক বাধা মোদের
তবুও মোরা ভয়ে টলবোনা।
মোরা আর ভয় পেয়ে
পিছন পানে সরে আসবোনা।
চলনারে সখা চলনা
আজ আপন মনে জাগরনের সুর তুলি
চলনারে সখা চলনা।
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem