হেরাক্লিতাসের নদীতে, দ্যাখো, ভেসে চলেছে
অটো হানের লৌহ-ময়ূরেরা;
সকালের রেস্তোরাঁয়, দ্যাখো, টনকে টন গমদানা
ফুলে উঠছে সূর্য-তন্দুরের আঁচে
চাঁদের ওপর দিয়ে ভেসে যাচ্ছে স্বচ্ছ-শাদা মেঘ
আর, স্বনির্মিত ভুট্টাবাগানের মধ্যে
উবু হয়ে আছেন বিনয় মজুমদার।
- - -
মনে পড়লো তাকে
যখন আত্মধিক্কারের মতো মাথা নাড়ছে ঝাউবন;
পাতারা অকারণেই ঝরছে আর দিনভর
কেশে চলেছে ভূতগ্রস্ত আশ্চর্য মেশিন!
- - - -
কতো রকম তাস উড়ছে বাতাসে
চাষাধরাকলে ক্রমশ ভরে উঠছে আমাদের রক্তপলিটান;
আর কবি দাঁড়িয়ে আছেন জ্বলন্ত গ্যাস বার্নারের সামনে
- - - -
অহো, সিলভিয়া প্লাথ! নিজেকে পোড়ালে তুমি কাচের মতো! !
- -নড়ে উঠলো ভ্রম-দুর্বিপাক!
- - - -
যারা পেরিয়ে এসেছো বহু ট্রাফিক-সংকেত
তাদের কার কি চেহারা?
কে তৈলাক্ত ভুট্টার প্রচারক আর কে নিজেরই পাখা
ঠেসে ধরেছিল উনুনে?
আপাতত তন্দুর থেকে কী বেরোয় দ্যাখো;
দ্যাখো, কোথায় ঘাপটি মেরে আছে ধাঁধা
- - -
‘লুনাটিক ইছাইলামে’ কে গো তুমি রয়েছ তন্ময়!
কি তোমার অভিজ্ঞতা এই নগ্ন তন্দুরের পাশে?
আগুন নিভল কিনা দ্যাখো,
দ্যাখো, দিনের আশ্চর্য রুটি কার দিকে প্রথমে দৌড়ায়!
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem
a stunning poem! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! !