কালো পোশাকে অনেক লোকই তো দাড়িয়ে থাকে
রাস্তার ধারে
তাল গাছের মতো সারি বদ্ধ ভাবে
আর তারা দেখতেও হয় অনেকের থেকে বেশ বড় ভালো
পেশি বহুল বাহু, উন্নত চিবুক
আর তাদের খেলার মাঠের মতো হয় বিশাল বিস্তৃত বুক
আর সেই বুক থেকে বেরিয়ে আসে
গেঞ্জির উপরি ভাগ থেকে
দুল দুল দূর্বা ঘাসের মতো পশমি চুল
তারা যখন কমলা ফালি ওষ্ঠের কোনে লুকিয়ে রেখে হাসি
কত শত নারীকে চোখের ইশারায় ডাকে
তাদের সাথে যেতে রসাতলে
কিংবা নিয়ে যেতে বলে নষ্টামির ঘরে নষ্ট হতে
আর এই ভাবে দিন দিন কত যে জন
তিলে তিলে আগুনের স্ফুলিঙ্গে
ক্ষয়িষ্ণু হয় আর গলে গলে চুইয়ে চুইয়ে পরে মোমবাতির মতন
তবু হয় না আমার তিল বরাবর কোন রাগ
কিংবা ফুঁসে ওঠে না কোন সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো অভিমান
তবে কি বলতে পার তার কোন কারন
কোন নারীর দিকে অন্যমনস্ক হয়েও বার বার তাকাও তুমি যখন
আমার কেউ তুমি না হওয়া সত্ত্বেও আমার বুকে কেন
সুনামির মতো উথলে ওঠে ঢেউ আর আগ্নেয় গিরির মতো জ্বলে ওঠে আগুন?
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem