রংপুরে এক পাখি জন্মে জিননুরাইন নাম
সকালবেলা হাটতে গিয়ে দেখা যে পেলাম
ও ভাই দেখা যে পেলাম ।।
পাখি হাটে আমি হাটি সময়ের তালে
পাখনা ছাড়া পাখি বসে বাতাসের ডালে
ও মা বাতাসের ডালে ।।
সকাল গেল দুপুর এল রোদেলা বাতাস
পাখি তখন খোঁজে ফিরে রঙিলা আকাশ ।
কাক এল, কোকিল এল আরো এল বক
সবাই তাকে মাতাল করে দিয়ে গেল ঠক ।।
জীবনের ও এক কোণে বসে থাকে পাখি
চোখের জলে ফুলে উঠে তার দুটি আখিঁ ।
তারপর
পাখিটি ভালবাসা থেকে অনেক দূরে চলে যায় । চোখের জলে বুক ভাসায় ।বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে মনে ও জনে ।কঠিন কষ্টে সময় কাটায় ।
আবারো কবি সুরে গান ধরে সকালবেলার পাখি
পণ করে তার জন্য রাখবে জীবনবাজি
আ হা রাখবে জীবনবাজী ।
চুন খেয়ে দই দেখলে বড় বেশি ভয়
আসল পাখি চিনতে পাখির বড় নয়- ছয় ।।
হায় রে
কষ্ট পেয়ে আসল পাখি মনের বনে হাটে
চারপাশের পেচাশ্যামা মিটিমিটি হাসে ।।
মাগরিবেরই পরে যখন পাখি থাকবে না
তার কাছে হিসাব চাই বে আপে রাব্বানা ।
পরকালে তুমি ছাড়া বাঁচবে না এ পাখি
জাহান্নামে তুমি থাক বা আর থাকবো আমি
জাহান্নামে সে থাক বে আর থাক বো আমি ।।
মনবাড়িঃ২৩, ১০, ২০১৩
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem