১।
দরোজা খোলো
আমি তোমাকে দেখবোঃ
না, আমাকে দেখতে পাবে না।
মরি মরবো তবুও দেখবোঃ
ভালোবাসার প্রমাণ ত্যাগ।
প্রেমিকার জন্য না খেয়ে থাকা।
শুরু হল না খেয়ে থাকার পালাঃ
এবার দরোজা খোলোঃ
এই দিকে তাকাও।
রুপের আগুনে বেহুঁশ হয়ে গেল প্রেমিক।
বেহুঁশ হয়ে রল সঙ্গী সকল অনেক দিন।
ভালোবাসার আগুনে পুড়ে দিল মনপ্রান সব।
আহত প্রেমিক পথের ধারে বসে ভাবে
আবার যদি দেখি তাকে।
দু চোখের দুটো ঝর্ণা
অবিরাম ঝরছে! !
২।
রাতের শেষ ভাগ
প্রথম আসমান থেকে আবার ডাক এল
কে ক্ষমা পেতে চাও
কে প্রেমিক হতে চাও
কে বন্ধু হতে চাও
এখন আমার কাছে চাও।
পাগল অযু করে দরোজার কাছে দারালঃ
ইল্লাহু ইয়ারাহ মানু ইয়ারাহিম ইয়াহাইউ ইয়াকাইয়ুম
রাব্বনা যালাম না আনফুছুনা ওয়াইল্লাম তাগফিরলানা
ওয়া তারহাম না ওয়া লানাকুনান না মিনাল খাসিরিন
চোখ এমন ভাবে অশ্রু গড়াতে লাগলো
যেন শরণ দ্বীপের দুই ঝরনা।
বাবা হারান সন্তানকে খুঁজে পেয়ে
ধুলি বালি ঝেরে কলে তুলে নেয়
আর কেঁদো না এই ত আমি
আর হারাবে নাঃ
ইয়াল্লাহু ইয়ারাহমানু ইয়ারাহিম......
ফযরের সময় হয়ে যায়
সহজ সরল পাগল মন
চোখের জলে কত শহর গ্রাম আর জনপদ ভিজে যায়
রহমতে অন্তর ভরে যায়
ঐ অন্তরে বাসা বাঁধে নুরুস সামাওাতি ওয়াল আরদ!
3
ঃঃঃবাংলা তাওয়াল্লাদঃঃঃঃ
মহানাবি (সঃ) যখন মাতৃ গরভে ২ মাসের
তখন তাঁর (সঃ) পিতা আব্দুল্লাহ (রঃ) মদিনা শারিফে ইন্তেকাল করেন
তাঁর (সঃ) পিতার মাতৃকুল ছিল বনিয়াদি গোত্র
তাঁরা বেবসায়ি লোক ছিলেন
তিনি (আব্দুল্লাহ রঃ) মাতুলদের সাথে দেখা করতে মদিনায় গমন করেন
আর রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েন
একমাস পর্যন্ত মাতুলগণ তাঁর (আব্দুল্লাহ রঃ) চিকিৎসা করেন
সুস্থ না হয়ে শেষপর্যন্ত ওখানেই তিনি ইন্তেকাল করেন
হুযুর পাক (সঃ) যখন গরভস্থিত নবম মাস অতিক্রম করেন
জন্ম সময় অত্তাসন্ন হলে
আবির্ভাব রজনীতে হজরত আসিয়া (রাঃ) ও হজরত মারিয়াম (রাঃ)
পবিত্র জগত হতে কতিপয় হুরসহ জননী আমিনার (রাঃ) খেদমতে আসলেন
বিবি আমিনার প্রসব বেদনা আরম্ভ হলে
মহানাবি (সঃ) অত্তুযল আলোক রশ্নির মত ধরণীর বুকে আসলেন
যার আলোর প্রভায় বিশ্বজগত আলোকিত হয়ে গেল
(দাড়িয়ে আদবের সাথে ছালাতুছ ছালাম)
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem