আদিগন্ত বিস্তৃত শূন্য,
নয়নাভিরাম নয়তো
হঠাথ হঠাথ কিছু বসতি,
চোখে পড়ে হয়তো
মাঠের পড়ে মাঠ জুড়েছে,
তাতে শস্যকনা নেইতো
দুর্বাদল, খানিক বনফুল
সবুজ বলতে এইতো/
ফাঁকা মাঠ ধু ধু প্রান্তর,
বুঝি শেষ হতে চায়না,
সাথে এক bus হামসফর
ওদের ভাষা বুঝি না/
অবশেষে থামল গাড়ি,
খানিক হাটা পথ,
সিড়ি বেয়ে নেমেই পেলাম
এক বিষন্ন জনপদ/
কেউ থাকেনা নাইকো আবাস,
সারি সারি পর্বতমালা
থেকে থেকে ঘরের আভাস/
এ যেন এক পাতালপুরী,
দিন ফুরালে উঠবে জেগে
মৃত্যুহীন সব বুড়া-বুড়ী/
আরো অনেকটা হেটে এসে,
প্রানের পরশ পেলাম শেষে
পাহাড়ী এক নদীর মতি,
পাথর বেয়ে স্বচ্ছ গতি/
একেবেকে কোথায় যে যায়,
দূর পাহাড়ে আকাশ লুকায়/
ঠান্ডা জলে পা ভেজানো,
উচু নিচু জংলা ঘিরে
একটা দুটা ছবি তোলা,
সময়টাকে জব্দ করে /
ফিরে এলাম অস্তপাড়ে,
শুন্যতাকে সাথী করে
পিছনে এক গিরিখাত
রহস্যময় থাকলো পড়ে/
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem