1
সবাই কি মাটির তৈরি:
কুরআন ও হাদিস অনুসারে মানুষ ৫ বস্তুর তৈরি
মাটি ও বীর্য:
“যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে, অতঃপর বীর্য থেকে, অতঃপর র্পূনাঙ্গ
করেছেন তোমাকে মানবাকৃতিতে”(১৮: ৩৭)
একমাত্র আদম ((আলাইহিস সালাম)) কে মাটি থেকে!
অন্যসব মানুষকে বীর্য থেকে তৈরির কথা বুঝানো হয়েছে!
হাড়: “তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন
এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন”(৪: ১) !
মা হাওয়া (আলাইহিস সালাম) কে বুঝানো হয়েছে!
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
“নারিদের সাথে উত্তম আচরণ করবে, কেননা তাদেরকে পাঁজরের হাড় দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে। যদি তা সোজা করতে যাও তা ভেঙ্গে ফেলবে আর যদি ছেড়ে দাও সব সময় তা বাঁকাই থেকে যাবে”(বুখারী ৫৫/৫৪৪) !
এখানেও যদিও একমাত্র মা হাওয়া (আলাইহিস সালাম) কে বুঝানো হয়েছে!
অন্য সব মেয়েমানুষকে সভাবগত বুঝবে!
রূহ: (ঈসা আলাইহিস সালাম সম্পর্কে) ঃ
“অতঃপর আমি তার (মরিয়ম) মধ্যে আমার রূহ ফুঁকে দিয়েছিলাম”।(২১: ৯১)
“আমি তার (মরিয়ম) মধ্যে আমার পক্ষ থেকে জীবন ফুঁকে দিয়েছিলাম”। (৬৬: ১২)
নূর: “তোমাদের কাছে একটি নূর (মুহাম্মাদ দঃ) এবং একটি সমুজ্জল গ্রন্থ এসেছে।” (৫: ১৫)
“হে নবী! আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষী, সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারী হিসেবে।
এবং আল্লাহর আদেশক্রমে তাঁর দিকে আহবায়ক এবং উজ্জ্বল প্রদীপ হিসেবে (সিরাজাম
মুনিরা) (৩৩: ৪৫-৪৬)
“হে জাবের! সমস্ত বস্তু সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহ্ তোমার নবীর
নূরকে তাঁর আপন নূর হতে সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহর ইচ্ছায় ঐ নূর কুদরতে যেথায়
সেথায় ভ্রমন করছিলো। ঐ সময় লওহ-কলম, বেহেসত-দোজখ, ফেরেশ্তা, আসমান-জমিন,
চন্দ্র–সূর্য, জিন-ইনসান কিছুই ছিল না।” (মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, ভলি-০১, হাদীস
নং-১৮, মাওয়াহেবুল লাদুন্নিয়া, শরহে জুরকানী, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং -৮৯) !
আরও কি সুনদর করে বলার কিছু থাকে!
তাই মুহাম্মাদ (সঃ) আমার আপনার বা অন্য কোন নবী থেকেও আলাদা!
নুর আর নুর!
কোন ছায়া ছিল না!
(collected)
2
জগত কি আরও আছে
আছে সাত আসমান জানি;
জগত কি আরও আছে
চোখ বন্ধ করলে পাওয়া যায়;
সে এক জগত কল্পনার জগত যাহা।
অই রাজ্যের রাজা হই
রাণী কই?
পাখা মেলে মেঘে মেঘে উড়ি
সবপ্ন দেখি ভুরি ভুরি।
মাঝে মাঝে মনে হয়
সপ্নটাই সত্য
মন মগজে তার স্থায়ী প্রভাব তখনও লেগে থাকে।
হায় যদি অই দরওাজাটা খুলে
ভিতরে চলে যাওয়া হয় তবে?
আমি আর ফিরে আসতাম না তবে!
3
লম্বা কথা ছাড়
গুরুর চরণ ধর;
কামেল অলির চরণ পরশ পাথর,
তুমিও হয়ে যাবে তাহার মতন।
কি যে ফুল সৌরভ!
কি যে দয়া গৌরব!
পরিবার পরিজন হবে সব তার মতন!
মনি মুক্তা পাবে তোমারি ঘরে!
কি যে সহযোগিতা!
কি যে সহমরমিতা!
শ্রম ছাড়া কিছু হয়?
শ্রমকেই পুন্ন কয়!
সে যে ভালবাসার ঝর্ণা
মিশে যাও মিশে যাও!
তোমার খারাপি গুলি তুলে নাও তুলে নাও!
তার কাছে আছে নূরে মুহাম্মাদ(সঃ)
এ নুরের আলোতে সকল আঁধার দূর
বিশ্বাস মুক্তি!
ভক্তিতে শক্তি!
তাদের বিচরন জলে/স্থলে/আকাশে আর তমের হৃদয়ে!
তারাও অই গুন সর্ব জায়গায় বিরাজমান!
তারা আলো থেকেও আলোকিত!
আব্দুল কাদির জিলানী এক সঙ্গে দাওয়াত খেলেন
অনেক মুরিদের বাড়ী!
এখনও অনেকজন
জলে স্থলে বিচরণ
বিশ্বাস সব দিবে
তর্কে পথ হারাবে!
4
ঝিলের জলে
বন্যা যে আজ
শাপলা শালুক কই
পদ্ম পলাশ সুর তুলেছে
তা থই তা থই!
টেংরা আছে
চিংড়ি নাচে
পুঁটি গুটি কই
ঝিলের জলে
বন্যা যে আজ
তা থই তা থই!
গচই মাছের গা পিছলা
শিং তথৈবচ
ভেদা মাছের কাদা প্রেম
ছাইতান টা খেলছে গেইম
ব্যাঙ ডাকে ঘ্যাঙ ঘ্যাঙ
বকটা তার মেলছে ঠ্যাং
হিজলটা ফেললো ফুল
ফুলটা যেন কানের দুল!
ঝিলের জলে
বন্যা যে আজ
শাপলা শালুক কই
পদ্ম পলাশ সুর তুলেছে
তা থই তা থই!
(Edited 9 MAY 2015)
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem