‘তুমি সুখী'? ঠাকুমার প্রশ্ন
‘তুমি সুখী'? ঠাকুর্দার প্রশ্ন
‘সুখী তো বটে ভীষন সুখী, আনন্দিত-এই মনষ্য জীবনের
সেরা উপহার আজ ঈশ্বর আমাদের দিয়েছে, আমি ঠাকুমা হয়েছি, তুমি ঠাকুর্দা,
যখন ও আমাকে দেখে হাসে কোলে ওঠার জন্য
নানা রকম অঙ্গভঙ্গী করে, কোলে উঠে গায়ের সাথে লেপটে থাকে
তখন আনন্দে আমার গলা রুদ্ধ হয়ে যায়
চোখের কোনা দুটো শিরশির করে'
নিজের অবস্থা গোপন রেখে ঠাকুর্দা বোঝায়
‘সুখী একটু কম হও'
তুমি কমিয়েছ'? ঠাকুমার জবাব
‘শোনো বুড়ো বয়সে কারুর থাকে নাতি কারোর থাকে কবিতা-
ওদের তো ছেড়ে দিতে হবে ওদের জীবনের কাছে, ওদের কাজের কাছে
ছেলে প্রতিশ্রুতি দিল-বাবা আমি আবার আসবো
‘ঠিক আছে সেটা সময় বলবে। কাউকে কথা দিও না
পৃথিবীটা অনেক বড়, এখানে অনেক কিছু করার আছে।
ছেলে এগিয়ে যাচ্ছে জীবনের দিকে, ওর জন্য কাজ অপেক্ষা করছে।
নাতি আগ্রহে গাড়ীর দিকে ঝুঁকছে-ওর তো এখন গতি চাই।
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem