এক অতি সাধারন মেয়ে সে
কিন্তু সে আমাকে ভাবে আমি অসাধারন
প্রভাতে যখন সে সূর্য প্রণাম করে
আমি জানি ও সূর্যের দিকে তাকায় না
ওর বোজা চোখের সামনে আমার মুখটাই ভাসে।
অফিসে যাব বলে রান্না ঘরে ব্যস্ত থাকে পঞ্চব্যঞ্জনে
আমি জানি কোন পদটি মুখে দিলে আমার মুখমন্ডলে
তৃপ্তির ছাপ ফুটে উঠবে
রান্না করার সময় সেই ছবিটাই চোখের সামনে থাকে তার
দুপুরবেলা যখন বঙ্কিম উপন্যাসের পাতায় চোখ বুলায়
আমি জানি প্রতাপাদিত্যের জায়গায় আমার মুখটাকে বসিয়ে নেয়।
সারাদিন সংসারের খুঁটিনাটি কাজের মাঝেও আমাকে নিয়েই তার যত চিন্তা
তাই যখন সন্ধ্যে পেরিয়ে যায় আমার অফিস থেকে ঘরে ফিরতে
অভিমান চোখদুটি ছলছল করে তার।
সাঁজেরবেলায় যখন তুলসী তলায় প্রদীপ জ্বালে
আমি জানি, না কোনো ইষ্ট দেবতা নয়,
ওর মনে আমার মুখটিই ভেসে ওঠে
সে যে এক অতি সাধারন মেয়ে
আমাকে ভাবে আমি অসাধারন
যখন আমরা ভ্রমণে যাই
পাহাড় জঙ্গল সাগর মরুভূমি দেখে আমি অভিভূত হই আপ্লুত হই
ও কিছুই দেখে না, শুধু দেখে আমাকে,
আর আমার ভ্রমণে তৃপ্ত মুখমন্ডলের অভিব্যক্তিকে।
সে যে এক অতি সাধারন মেয়ে
কিন্তু আমাকে ভাবে আমি অসাধারন।
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem
সে যে এক অতি সাধারন মেয়ে আমাকে ভাবে আমি অসাধারন যখন আমরা ভ্রমণে যাই পাহাড় জঙ্গল সাগর মরুভূমি দেখে আমি অভিভূত হই আপ্লুত হই ও কিছুই দেখে না, শুধু দেখে আমাকে, আর আমার ভ্রমণে তৃপ্ত মুখমন্ডলের অভিব্যক্তিকে।......so touching expression and outstanding conceptualization. This is a beautiful poem having thrilling expression in Bengali language. Thanks for sharing.
excellents comments. thank you.
excellent comments, thank you.