হেঁটে চলি বন্ধুর পথে ঊষা থেকে গৌধূলী লগনে।
উদ্দেশ্যের পানে কিংবা অর্থহীন মরিচীকায়।
তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠে প্রয়োজন
ক্ষীণ হতে থাকে ঝলসানো আলোর দিশা।
নুড়ি পাথরে ক্ষতবিক্ষত তালু রঞ্জিত লোহিত কণিকায়
ছুঁয়ে পড়ে বিন্দু বিন্দু জুতোর ফাঁকে।
তবুও হেঁটে চলা প্রস্তরময় এপথে
প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে দিক বিদিক।
কত সূর্যগ্রহণ চন্দ্রগ্রহণ কেটে গেলে
পূর্ণিমা শেষে আমাবরষা নিকটে
পশ্চিমাকাশ ঘিরে আসে কাল মেঘে
নেই কোন ভ্রুক্ষেপ! শুধু হেঁটে চলা দূর্বাঘাস মাড়িয়ে।
নেই কোন ক্লান্তি, নেই অবসাধ কোন ব্যাথা
শুধুই হেঁটে চলা
দিগন্তের কাছাকাছি।।
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem