শবে বারাত নিয়ে একটা মহল হঠাৎ করে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে কী কারণ হতে পারে বলে মনে করেন?
উত্তর: সাধামাটা ভাবে বলতে গেলে উদ্দেশ্য একটাই। আর তা হচ্ছে উম্মতে মুসলিমার নতুন প্রজম্মকে কনফিউস্ড করা এবং ফ্রাসট্রেইটেড করে ধর্মবিমুখ করে তোলা। এই আইডিওলজির কারণে আমাদের যুবশ্রেণী হয়ত ধর্মান্ব্দ হচ্ছে, নয়ত ধর্মদ্রোহী। একটা সেটেল্ড বিষয় নিয়ে এই ধরনের নেগেটিভ প্রপাগান্ডা যুব সমাজের অন্তরে শুধু শবে বারাত নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি করছেনা, বরং ইসলামের সামগ্রিক বিষয়ে তার বিশ্বাসের ভীতকে নড়েবড়ে করে দিচ্ছে। সময়টা ফিতনার এবং মুর্খতার। আমাদের উচিত আগের যুগের উলামায়ে উম্মতের পথ ও মতের অনুসরণ করা। মুসলিম শরিফে বর্ণিত সহিহ্ হাদীছে হুযুর (দঃ)এরশাদ করেনঃ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তায়ালা জ্ঞানকে উঠিয়ে নিবেন। তবে মানুষের অন্তর থেকে ছিনিয়ে নয়, বরং বিজ্ঞ উলামায়ে কেরামকে মৃত্যু দানের মাধ্যমে। শেষ পর্য্যন্ত এমন অবস্থার সৃষ্টি হবে যে সমাজের মধ্যে কোন আলেম থাকবেনা। মানুষ মুর্খদের আলেম মনে করে তাদের প্রশ্নগুলো করবে। আর ঐ মুর্খ নিজের খেয়াল খুশি অনুযায়ী জবাব দেবে। নিজেও পথভ্রস্ট হবে এবং মানুষকেও পথভ্রস্ট করবে।
অত্র হাদীছ শরীফের উপর গভীরভাবে চিন্তা করলে আমাদের না বলা এমন অসংখ্য প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাওয়ার কথা। (ওয়াল্লাহু আ'লামু বিস্সাওয়াব)
(সংগৃহীত))
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem