দুশ্চিন্তা মুক্ত
মুকল সম্প্রসারে
বরই শাঁখে।
ভোরের রঙ
কতটা পাল্টে গেছে
গ্রীষ্ম পোশাকে।
ইটের হাটে
মানুষ কত কীট;
স্মৃতি পদ্মের।
নির্মল উষা
ফিকে নীল পাহাড়
বার্তা শরতে।
পর্বত গৃহে
ফুটন্ত চা টগবগে
শীত বর্ষণে।
কাঁপে বর্ষণে-
শিরিস বৃক্ষ পাতা
চায়ের ধোঁয়া।
ফুলের ছন্দ
সৃষ্টি করেছে প্রভু
পুষ্প বসন্ত।
একান্ত বাধ্য
লিখছি কবিতা ছন্দ
শীত আমেজে।
কী যে সুন্দর!
বুনো রাজহাঁস ডাকে
সখাসখির।
দৃষ্টি সরাও
প্রতঙ্গ- পাখি সব
ফুটিছে পদ্ম।
সূর্য স্নানেই
বুঝবে কদিন পর
গ্রীষ্মের কাল।
দেয়ালে রঙ
পরিপূর্ণ সবুজ
শীতল বায়ে।
আবার এসো
ভাল থেকো সকলে
বিষাদ ক্ষণে।
উষারআকাশ
নিঝুম সকালেই
ফোটে পদ্মেরা।
ডালেই বাঁধা
কাঁদে বেড়াল ছানা
মাতৃত্ব খোঁজে।
তেঁতুল শাখা
আরেক আগন্তুক
জ্বীনের বাদশা?
পাহাড়ে ছায়া
গভীর জঙ্গলেই
দ্রুত-আঁধার।
পাহাড় ধ্বস
উড়ে যায় কাদাখোঁচা
উদ্বিগ্ন চোখ।
গ্রীষ্মের ছবি
যেদিকেই তাকাই
আম্ল মুকুল।
বৃষ্টির ফোটা
পতিত পত্র গুম্মে
গ্রীষ্ম দহন?
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem