মৃত্যু নামক অমোঘ সত্যকে পাশ কাটিয়ে
প্রতিদিন হাজারো ব্যস্ততায় কেটে যায় দিন
সুখে -অসুখে, মন্দে - ভালোয়, আসলে আমরা এগিয়ে চলেছি নির্ধারিত গন্তব্যের দিকেই, অন্তহীন..
কুল্লু নাফসিন!
কুল্লু নাফসিন!
কুল্লু নাফসিন জাইকাতুল মউত,
(সূরা আল ইমরান আয়াত: 185)
প্রতিটি সত্তাই নিবে মৃত্যুর স্বাদ!
আসলে পার্থিব জীবন টা খুব অল্প দিনের
আমল আর পরকালের পাথেয় সংগ্রহের..
দুনিয়াবী জীবন নিঃশেষিত হলেই
শুরু হবে বারযাখী জীবনের
ঈমান ও আমল অনুযায়ী প্রত্যেক ব্যক্তি
'শান্তি' অথবা 'শাস্তি' পাবে কবরের..
এরপর আসন্ন হবে অবশ্যম্ভাবী
বিভীষিকাময় কিয়ামত দিন...
রব্বুল আলামিন! রহমান, রহিম
তিনিই তো মালিক-ই- ইয়াওমিদ্দিন!
সেদিন আকাশ বির্দীন করে দেয়া হবে
নক্ষত্ররাজিও পড়বে ঝরে
পাহাড় -জমিন চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাবে
কেবল একটি মাত্র ফুৎকারে...
আবার সমবেত হবে জ্বিন ও ইনসান
বিচারের কাঠগড়া হবে হাশরের ময়দান!
('ওয়া জা-আ রব্বুকা ওয়ালমালাকু সফ্ফান সফ্ফা! (সূরা ফাজর; আয়াত: 22)
এবং যখন আসবেন আপনার রব ও ফেরেশতাগনও সারিবদ্ধভাবে...)
জাহান্নাম কে আনা হবে আরশের বামে..
সেদিন অবিশ্বাসীরা লজ্জিত হয়ে উবলব্ধি করবে
কিন্তু সে উবলব্ধি কি আর তার কোনো কাজে আসবে?
অথচ কতোই না প্রশান্তিদায়ক হবে সেইক্ষণ
যখন মুমিন বান্দাদের বলা হবে ফিরে এসো
আমার প্রিয়পাত্র হয়ে সন্তষ্ট চিত্তে
এবং অনন্তর প্রবেশ করো
আমার-ই জান্নাতে...
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem