যা কিছুই আমরা ছুঁড়ে দিচ্ছি, তার কাছাকাছি পৌঁছামাত্রই
হয়ে উঠছে বল; এবং অন্ধকারে জ্বলজ্বল করছে। আর তার
কোনও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নেই, ফলে হাতও! কিন্তু খেলছেন বেশ
দক্ষতার সাথে। অনবরত লাফাতে থাকা বলগুলোর পেছনেই
অদৃশ্য তার অবস্থান। এভাবেই আমাদের ঈশ্বর দেখা; এবং
রাত্রির অন্ধকারের ভেতরে লম্বা একটা নদীর মত অতিদীর্ঘ
শৈশব আমাদের। খুবই ধর্মময়, আর শোকের কোনও ধারণা
নেই বলেই যথেষ্ট আনন্দিত! হয়তো অনুরাগও জন্মায় চারা
গাছগুলোর মত; তাতেই বর্ণিলতা, পুষ্পের। ভাবা যেতেই
পারে, দুখুদের কণ্ঠে কেন বেজে উঠেছিলো ওইসব গজল।
নির্জন দুপুররৌদ্রের মত টানটান এবং জ্যৈষ্ঠনদীর ঢেউতূল্য
সুরেলা; এবং বিদায়মঞ্চের ভাদ্রবেলাতেই আমাকেও
ভাবতে হবে এইসব কথা, কেননা, দীর্ঘতা হারাচ্ছে শৈশব।
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem