সব ফেলে চলে এসো আমার বুকে/ Shob Fele Chole Eso Amar Buke Poem by Rhymer Rhymer

সব ফেলে চলে এসো আমার বুকে/ Shob Fele Chole Eso Amar Buke

তরিকত জ্ঞান অর্জনের বিশাল পথ খুলে রেখেছে।
তরিকা হচ্ছে পথ বা মত ।ঐ কলব মন হৃদয় পরিষ্কার করার পথ। ধর্মের পথে চলে ধর্মের মিষ্টতা উপলব্ধিকরার বিশেষ নিয়ম নীতি। সৎ অর্জন আর অসৎ বর্জন করে সুন্নতের পায়রবী করেআল্লাহ র রসুল সঃ এর মত হওয়া। তরিকত সুন্নত মতে চলার নাম। ছিরতে ছুরতেখাল্কানে খুলকানে সকল কাজে আল্লাহ রসুল সঃ তরিকতের আদর্শ। তরিকতের বাইরেযারা তাদের কথা বার্তা পয়গম্বরের ন্যায় কিন্তুকারয কলাপ ফেরাউনের ন্যায়আর দিল সমুহ নেকড়ে বাঘের ন্যায়। এমন কিছু দাজ্জাল আলেম রুপে ঘুরছে আর এমনসব কথা বলবে যা পূর্বসূরিরা কক্ষনো কল্পনাও করে নাই। শরিয়ত আর সুন্নতেরবরখেলাপকারীরা ভণ্ড দাগাবাজ আর শয়তানের চেলা। কাজেই শরিয়ত, মা'রেফাত আরহাকিকত একটি মুল দ্বীন তরিকতের পথ চলা মাত্র। কোরআন হাদিস সবি তো আছে তাহলেএর দরকার কি? মানুষের দুটো দিক পরিছন্ন থাকতে হয়। একটা তার বাইরের দিকঅন্যটা মনের বা ভিতরের দিক। বাইরের দিক কোরআন হাদিস পড়ে শুদ্ধ করা যায়কিন্তু ভিতরগত দিকের পরিছন্নতার জন্য এক বিশেষ পথের সাহায্য নিতে হয় এটাইহচ্ছে তরিকত। এনাটমির বই পড়েই কি কেও ডাক্তার হয়? এর জন্য আরও আনুষঙ্গিকপুস্তিকাদি পড়ে হাতে কলমে কাজ করে বেশ কয়েক বছর সাধনা করলে তবে ডাক্তার।মুসলমানকে মুমিন তথা কামেল ইন্সান হতে গেলেও সাধনা রিয়াজত মোরাকাবামোসাহাদা করতে হয় এই হল তরিকার কাজ!
আর এই তরিকত ই ধ্যান খেয়াল আরদরশন্দারি শেখায়। আর তরিকার বাইরে যারা তারা সবাই কথায় ফাকা বুলি ছোড়েকিন্তু কোন বিষয়ের ই হাকিকত জানেও না দেখেও না বুঝেও না। ছেলে ইংরাজিএসকুলে পড়ে ধান রচনা মুখুস্ত করে লিখে দেখালও আর গ্রামের বাড়ি দাদাজান যেখড়ের আটি শুকিয়ে রেখেছেন তাকে ঘাসের আঁটি ভেবে ধান গাছ চিনতে চায়। আবার একজাতীয় জ্ঞানী বুঝার আগেই বুঝে নিয়ে ডাক্তার জাকির মার্কা চিন্তাবিদ সেজেছে।এই দুই দল ই ধর্মের উপরে সাঁতার কাটে কিন্তু ধর্ম, গরু রচনার মতো করেবুঝে। আবার যদি বাংলায় লেখা হয় তবে খুশি। ইংরাজি হলে স্মার্ট আর আরবি বাফারসি হল সকল ধরনের অপছন্দ। পড়ার আগেই লাইক দেয় মানে খুশী করায়। যাক ওসব।
ধ্যান খেয়াল যা মোরাকাবা আর দর্শনদারী হল মোশাহাদা। ধ্যান স্থির আর গভীরহলে তা মোশাহাদায় পরিণত বা উন্নত হয়। এই রিসার্চে চঞ্চল মন স্থির হয়ে সকলদিক থেকে এক দিকে কেন্দ্রিভুত হয়। এই কেন্দ্রিভুতি নাই বলেই ছালাত হুজুরিক্কাল্বে হয় না। ক্কুলুবুল মুমিনা আরশাল্লাহ করতে গেলে শয়তান দূর করে জিকিরকরে আল্লাহর আসন পাকাপোক্ত করতে হবে আর তা আমাকেই করতে হবে।আচছা ইমামসাহেব আপনার কাল্বে কি আল্লাহর আরশ হয়েছে বা রয়েছে? কোন বস্তুর উপর গভীরমনঃসংযোগে দৃষ্টির স্থিরতাই মোরাকাবা আর দর্শনদারী হল মোশাহাদা। আল্লাহরআরশ যদি আমার ক্কাল্ব হয় তবে আজ হোক আর কাল হোক দেখা আমার হবেই। মোশাহাদাযেনও মুসা আঃ তাজাল্লি দর্শনের মতো। প্রথম প্রথম তাজ্জালি দর্শনে সবাইবেহুশ হয়ে যায় আর পরে আস্তে আস্তে সুফি রা তা সয়ে নেন। মুসা আঃ তাজাল্লিইদর্শন করেছেন পর্বতে আর সুফি সাহেবরা তা দর্শন করেন নিজের বুকের ভিতর বাকাল্বে।কারন কোরআনে আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত নিজেই বলেছেন দৃঢ় বিশ্বাসীর তাঁরনিজের ভিতরে যে নিদর্শন রয়েছে তা তার অন্তঃকরণ। আর সুফি সাধকরা তাঁর নিজেরঅন্তরে ধ্যান করে যা ধ্যান খেয়াল যা মোরাকাবা আর দর্শনদারী হল মোশাহাদা য়আল্লাহ কে দেখে থাকে।
কি বলা আছে? "কুলুবুল মুউমিনা আরশাল্লাহ" আর "কুলুবুল মুমিনা মিরাতুল্লাহ"! !
আর আল্লাহর আরশ আর দর্পণ যদি হয়ে থাকে তবে যাদের যোগ্যতা আছে তারা আল্লাহকে পাবে না কেনও? ?
একমাত্র সুফিগনই হক পথে প্রতিষ্ঠিত আছে ।দীর্ঘদশ বছর কৃছ্র সাধনার মাধ্যনেআমি সন্দেহাতীতভাবে এ সত্যটি উপলব্ধি করেছি যে, সুফি মন্ডলীই আল্লাহরএকনিষ্ট সাধক, আল্লাহর পথের যথার্থ পথিক, তাদের তরিকাই হলো সবচেয়ে নিখুততরিকা।তাদের নৈতিক চরিত্র মানবকুল শ্রেষ্ঠ জীবনধারা, অতি সচ্ছ এবং তারানিখুত ও উন্নত নৈতিকতার অধিকারী, তাদের নৈতিকতা ও চরিত্র এতই বলিষ্ঠ ওউচ্চমানের যে, সমস্ত দর্শন বিজ্ঞান ও শরীয়তবেত্তাদের যাবতীয় জ্ঞান গরিমারসমন্বয় করেও এর মোকাবেলা করা যাবে না।অনুরূপ বলিষ্ঠ চরিত্র কাঠামো রচনাকরা সম্ভবপর হবে না।কারন আধ্যাত্নিক এবং জাগতিক নির্বিশেষে তাদেরপ্রত্যেকটি কাজ নুরে নবুয়তের দ্বারা স্নাত।এ নুরে নবুয়তকে বাদ দিলে আর কিআছে যদ্বারা প্রকৃত সত্যের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে।
ফানাফিল্লাহআধ্যাত্নিক উৎকর্ষতার সর্ব্বোচ্চ স্তর এতে সন্দেহ নেই।তবে তা কৃচ্ছ্রতাসাধনার পরিনতির দিক থেকে, অন্যথায় এটাই আধ্যাত্নিকতার প্রথম সোপান, এরপুর্বে যা কিছু করা হয়, সবই এর প্রস্তুতি পর্বে গন্য। ফানাফিল্লাহ থেকেদিব্যজ্ঞান ও দিব্য দৃষ্টির উন্মেষ ঘটে।
সুফিগন এ সোপানে অনুপ্রবেশকরেই ধ্যানের(মোরাকাবা)মাধ্যমে ফেরেশতা ও নবীদের আত্নার সাথে সরাসরিসাক্ষাৎ করেন, তাদের কথা শোনেন এবং তাদের সাহায্যে প্রকৃত জ্ঞানআধ্যাত্নিকতার সন্ধান পান।শুধু তাই নয়, তাদের নৈতিক উন্নতি সাধিত হয় এবংসৃষ্টি ও বস্তুজগতের উর্ধ্বে তারা এমন একটি জগতের সন্ধান পান, যার অবস্হা ওপ্রভাব ভাষায় বর্ননা করা যায় না।তা বর্ননার চেষ্টা করলে ত্রুটি বিচ্যুতিনা হয়ে গত্যন্তর নেই।তাছাড়া সান্নিধ্য ও মিলনের বর্ননা ভঙ্গিবিশেষজ্ঞগনের একান্ত নিজস্ব।
মোদ্দাকথা, যে ব্যক্তি তাসাউফের আলোপায়নি, সে নবুয়তের তাৎপর্য উপলব্ধি করতে সম্পুর্ন অক্ষম।মুর্খরাইসুফিবাদের বিবৃত তত্ত্ব ও তথ্যকে অস্বীকার করে এবং তা নিয়ে বিদ্রুপের হাসিহাসে।
(গ্রন্হ সুত্র- আল-মুনকিজু মিনাদ্দালাল/ ইমাম গাজ্জালী রঃ)
"God is within you; you are His instrument,
and through you He expresses Himself to
the external world"... copy
This created world is the external world!
in this external world God takes his seat in you!
where is the place that God can stay within you?
hah hah haaa it is your qalb; only there God can stay in you no whereelse! that what this 7 layers of sky and Earth contain your small bodyalone contains those! many of us even the sufis are also not paying muchawareness of it... if aware then why keep silence and not doing touncover by murqaqba and zikir! only jikir will reveal the idea to youbut you/ we all neglect this vital instrument to uncover the elementsthat contains my body and soul! we are the instrument of god to manifesthIM! but we don't give him chance to do that.. reason is that we willbe tormented in the hell Fire to make us pure to make a seat for god tosit! shaykhs /morsheds of tariqa have made their hearts that sort n theysignal us to be so but we are unaware... this world is nothing butmaking your hearts for god to take seat.. others are 4h subject! !
কাল্বকে দেহের রাজা বলে কেনও?
মন/হ্রিদয়/ক্বাল্ব ঃ
"বস্তুত চক্ষুতো অন্ধ হয় না কিন্তু ঐ ক্বলব অন্ধ হয় যে ক্বলব হলো বুকের মধ্যে।" (সুরা হজ্ব ৪৬)
"নিশ্চই আল্লাহ তোমাদের শরীর বা আকৃতির দিকে তাকান না, বরং তিনি তোমাদের ক্বলবের (মন বা অন্তর)দিকেই তাকান। (মুস্লিম শরীফ)
""ক্বলব হলো সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গেঁর বাদশা।" (মেরকাত শরীফ ৫ম খন্ড, পৃষ্ঠা-৬২)
‘‘তাদের ক্বলব সমুহের উপর ছাপ পড়ে গেছে। ফলে তারা বুঝে না।" (সুরা তওবা, আয়াত-৮৭)
"আমি তাদের ক্বলব সমুহের উপর ছাপ মেরে দিয়েছি। ফলে তারা শুনতে পায় না।" (সুরা আ'রাফ-১০০)
সেদিন (কিয়ামতের দিন)কোন অর্থ সম্পদ এবং সন্তান সন্ততি কোন কাজে আসবে না;সে ব্যক্তি ব্যতীত যে সুস্হ বা পরিচ্ছন্ন ক্বলব নিয়ে আল্লাহর কাছে আসব।(সুরা শু'আরা ৮৮-৮৯)
যে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস করে, তিনি তার ক্বলবে(অন্তর বা মন)সৎপথ প্রদর্শন করেন। (সুরা-আত তাগাবুন-১১)
তাদের ক্বলবে(অন্তর বা মন)আল্লাহ ঈমানকে নির্ধারিত দিয়েছেন। (সুরামুজাদালাহ-২২)উত্তরঃক্বলব শব্দের অর্থ অন্তর বা মন। এটি একটি মাংশেরটুকরা। । পবিত্র কোরআনে ক্বলবের অবস্থান সম্পর্কে এরশাদ হচ্ছে: "বস্তুতচক্ষুতো অন্ধ হয় না কিন্তু ঐ ক্বলব অন্ধ হয় যে ক্বলব হলো বুকের মধ্যে।"(সুরা হজ্ব ৪৬)রাসুল (সাঃ)ফরমান: "নিশ্চই আল্লাহ তোমাদের শরীর বা আকৃতিরদিকে তাকান না, বরং তিনি তোমাদের ক্বলবের (মন বা অন্তর)দিকেই তাকান।"অতপর রাসুল (সাঃ)ক্বলবকে দেখানোর জন্য স্বীয় আঙ্গুল দ্বারা নিজের বুকেরদিকে ইশারা করলেন। (মুসলিম শরীফ)ক্বলব সম্পর্কে রাসুল পাক (সাঃ)আরো বলেন:"ক্বলব হলো সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গেঁর বাদশা।" (মেরকাত শরীফ ৫ম খন্ড,পৃষ্ঠা-৬২)অর্থাৎ একটি দেশের বাদশাহ ভাল হলে দেশের প্রজারাও যেমন ভাল হতেবাধ্য হয়, তদপ্রু একটি মানুষের ক্বলব বা অন্তর ভাল হলে নিজের কাজ কমর্ও ভালহয়ে যায়।
অপর দিকে একটি মানুষের ক্বলব খারাপ হলে তার কর্মকান্ডওখারাপ হয়ে যায়। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হচ্ছ: ‘‘তাদের ক্বলব সমুহের উপর ছাপপড়ে গেছে। ফলে তারা বুঝে না।" (সুরা তওবা, আয়াত-৮৭)পবিত্র কোরআনে অন্যত্রএরশাদ হচ্ছে: "আমি তাদের ক্বলব সমুহের উপর ছাপ মেরে দিয়েছি। ফলে তারাশুনতে পায় না।" (সুরা আ'রাফ-১০০) । সেদিন (কিয়ামতের দিন)কোন অর্থ সম্পদ এবংসন্তান সন্ততি কোন কাজে আসবে না; সে ব্যক্তি ব্যতীত যে সুস্হ বাপরিচ্ছন্ন ক্বলব নিয়ে আল্লাহর কাছে আসব। (সুরা শু'আরা ৮৮-৮৯)যে আল্লাহরপ্রতি বিশ্বাস করে, তিনি তার ক্বলবে(অন্তর বা মন)সৎপথ প্রদর্শন করেন।(সুরা-আত তাগাবুন-১১)তাদের ক্বলবে(অন্তর বা মন)আল্লাহ ঈমানকে নির্ধারিতদিয়েছেন। (সুরা মুজাদালাহ-২২)
আল্লাহ তায়ালার আদেশ নিষেধ না মেনেচললে এবং অ-ইসলামিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে একবারমানুষের মন অসুস্হ ও কলুষিতহলে তখন তার আল্লাহর আদেশ নিষেধের ব্যাপারে হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। তখন সেতার নফসের খায়েস বা মনের আকাংখা পূরনের জন্যই সব কাজ করে থাকে । মুরশিদ ইহলেন সুফি সাধকের পথ প্রদর্শক। তিনি পীর বা জ্ঞানবৃদ্ধ। ইসলামী আধ্যাত্মিকসাধনার ক্ষেত্রে পীর হলেন বাস্তব বা বাহ্যিক এবং আত্মিক বা অভ্যান্তরীণজ্ঞান ও অনুভূতির শিক্ষক। সুতরাং মুরশিদ বা পীরের অনুসরণের মাধ্যমেই সেইপরম প্রকাশিত সুন্দর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্কে লাভ করা যায়। পবিত্র কোরআনেআল্লাহ বলেন- ইয়া আইয়্যুহাল্লাজীনা আমানু আম্ব্রি উল্লাহা অআতী উর রাসূলাআউলিল আম্ব্রিª মিনকুম (৪ঃ৫৯) । অর্থ ঃ তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহ্ র এবংআনুগত্য কর রাসূলের এবং তাদের যারা তোমাদের মধ্যে প্রাজ্ঞ নেতা ।
পবিত্র হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে "জেনে রেখ, মানুষের দেহের মধ্যে এক খন্ডমাংশ পিন্ড আছে, যখন তাহা সংশোধিত হয়, তখন সমগ্র দেহ সংশোধিত হয়ে যায়। আরযখন তা দুষিত হয় তখনসমগ্র দেহটাই ত দুষিত হয়ে যায়। মনে রেখ ওটাই ক্বলব"( বোখারী ও মুসলিম শরীফ)তাই সেই পরম প্রকাশিত সুন্দর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্রদিদার লাভ করতে হলে মুরশীদের নিকট আনুগত্তের বিকল্প নেই বললেই চলে। পরিশেষেবলতে চাই দুনিয়ার লোভ ত্যাগ করে ওলী-আল্লাহ গনের সাহচর্যে থেকে নিজেরচরিত্র ঠিক করে রাসুলুল্লাহ (দঃ)এর নীতি অনুযায়ী চললে দুনিয়াতে শান্তিআখেরাতেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।কারন ওলী-আল্লাহ গনের সান্নিধ্য ছাড়া চরিত্রঠিক করা সম্ভব না কেও কখনো পারে নাই পারবেও না সর্বাবস্থায় আল্লাহরজিকিরের মাধ্যমে আমাদের ক্বলব বা মন সুস্থ হয়ে যায়। আল্লাহ পাক তখন ইচ্ছাকরলে এই ক্বলবের মধ্যেই এক জ্ঞান দান করেন। এই জ্ঞান কোন বই পত্র পড়ে বাশুনে অর্জন করা সম্ভব নয় । এই জন্য এই জ্ঞানকে ক্বলবী জ্ঞান বা আত্বিকজ্ঞান বলা হয় ।।
RUS MER

Sunday, January 20, 2019
Topic(s) of this poem: knowledge,mystery,mystical love,wisdom
COMMENTS OF THE POEM
READ THIS POEM IN OTHER LANGUAGES
Rhymer Rhymer

Rhymer Rhymer

DHAKA Tangail, BANGLADESH
Close
Error Success