আবার জ্বলে উঠছে আগুন, স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনি গাজায়
এ কেমন বর্বরতা প্রতিহিংসা, নিষ্ঠুর নির্মম বর্বরতা হায়।
আর কত?কত আর এমনি করে, হতে হবে নিষ্ঠুর শিকার
স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনি জনগণ, কবে পাবে তাদের আত্ম অধিকার?
আর কত যুগ কত বছর,অপেক্ষায় থাকতে হবে ওদের
আর কত দেখবে জাতিসংঘ, মধ্যপ্রাচ্যে, নিরাপত্তা পরিষদের নীরবতা নির্বিকার?
জান মাল ইজ্জত ভিটে মাটি হারা,স্বজন হারানো আর্তনাদ ভরা
লাল তাজা খুনে রঞ্জিত হয়ে, কত হবে ওরা সর্বহারা?
একশত বছরের গন্ডি পেরিয়ে, ডুবে আছে আজো পরাধীনতার গ্লানীতে
মিথ্যাআশ্বাসের নাটকিয়তা ওদের, বাঁচতে দেয়না নিশ্চিন্তে।
কচি কচি শিশু কোমলমতি প্রাণ, তরুণ তরুণী অবলা নারী
নিরস্ত্র হাতে প্রতিবাদ করে, বাঁচার দাবীতে করছে আহাজারি।
থেকে থেকে বোমা, বিমান, রকেট লাঞ্চার, ট্যাংক মর্টার মেশিন গান
এক নিমিষে নিচ্ছে কেড়ে হায়, ফিলিস্তিনের নিরিহ হাজার হাজার প্রাণ!
নেই যুগ বছর মাস সাপ্তাহ, নেই কোনো বিচার বিবেচনা
ইজ্রায়েলী এই বর্বরতা রোধে, নেই কোনো বিচার বিবেচনা
ইজ্রায়েলী এই বর্বরতা রোধে, নেই কোনো উদ্যোগ নিষেধ মানা।
কোথা জাতি সংঘ, নিরাপত্তা পরিষদ, মানবাধিকার সংস্থা, মধ্যপ্রাচ্যের রাষ্ট্র সমূহ
কোথা আজ মুসলমান দেড়শ কোটি বিশ্বের, ইজ্রায়েলী রোধে কঠিন ব্যুহ?
পিতামাতা সন্তান স্বামী হারা হয়ে, কত না ফিলিস্তিনি জনগণ
এতিমের বেশে বক্ষ চাপড়িয়ে, কতনা করিছে আর্তনাদ ক্রন্দন!
কতকাল আর এমনি করে, ইজ্রায়েলী আগ্রাসনে রবে ওরা কুন্ঠাসা
কতকাল আর সর্বস্ব হারিয়ে, খেলে যাবে মৃত্যুর সংগে পাশা?
মুসলমান ওরা, এইতো ওদের অপরাধ, চায় মুক্তি স্বাধীনতা
নেই অস্ত্র, জানে না যুদ্ধ, আছে প্রতিবাদী পাথর ছোড়ার প্রবণতা।
বিশ্ববাসী এগিয়ে এসো, বন্ধ করো দ্রুত এই নিষ্ঠুরতা
রক্তাক্ত ফিলিস্তিন গাজায়, বন্ধ করো এই পৈশাচিকতা!
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem
বিশ্ববাসী এগিয়ে এসো, বন্ধ করো দ্রুত এই নিষ্ঠুরতা রক্তাক্ত ফিলিস্তিন গাজায়, বন্ধ করো এই পৈশাচিকতা! ....... এ সুন্দর আহবানে জয় হোক মানবতার, জয় হোক সমকল্যাণ সকলের তরে মানবহিতৈষী রূপে