সে এসেছিল ধ্বংসের বার্তা নিয়ে,
হাতে ছিল খড়গ কৃপান,
মহাপ্রলয়ের সংকেত নিয়ে সে এসেছিল
ঝড়ের কেতন নাড়িয়ে হয়েছিল তার আবির্ভাব।
সে চেয়েছিল ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দিতে
এই পচাগলা অবক্ষয়িত সমাজের মেরুদণ্ডটাকে।
আবর্জনার স্তূপ সরিয়ে যেন
জন্ম নিতে পারে এক নতুন প্রাণ।
সে জন্মাক বারুদের বিষবাষ্পে নয়,
অনন্ত আকাশের প্রাণখোলা হাওয়ায়।
ঘৃণা, লোভ, লালসা, স্বার্থপরতা
যেন তাকে স্পর্শ না করতে পারে।
কিন্তু হায় সে পারল কই?
ঘুনধরা সমাজের উপরের মাচানে
বসে থাকা ওই মান্যগন্যিরা
মেরে তাড়িয়ে দিল তাকে,
বলল চাইনা ওই জীবন।
এই বেশ ভালো আছি
দুর্বল মনুষ্যত্বের রক্তশোষণ করে
কিছুটা খাচ্ছি বাকিটা ব্যাংকে রাখছি।
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem