হযরত ঈসা(আঃ) নবী করীম(সা :) এর মিলাদ পাঠ ও কেয়াম
নবী করিম(সঃ) এর ৫৭০ বৎসর পুর্বে হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম আবির্ভাব।
তিনি তাঁর উম্মত-হাওয়ারী(বনি ইসরাইল) কে নিয়ে নবী করিম(সঃ) এর মিলাদ শরিফ পাঠ করেছেন। উম্মতের কাছে তিনি আখেরী জামানার পয়গম্বর(সঃ) এর নাম ও সানা সিফাত এবং আগমন বার্তা এভাবে বর্নণা করেছেন:
"হে আমার প্রিয় রাসুল! আপনি স্বরণ করে দেখুন ঐ সময়ের কথা যখন মরিয়মেম তনয়া ঈসা(আঃ)বলেছেন: হে বনী ইসরাইলঃআমি তোমাদের কাছে নবী হয়ে প্রেরিত হয়েছি।আমি আমার পুর্ববর্তী তওরাত কিতাবের সত্যতার সাক্ষ্য দিচ্ছি এবং এমন এক মহান রাসুলের সুসংবাদ দিচ্ছি যিনি আমার পরে আগমন করবেন এবং তাঁর নাম হবে আহমদ(সঃ)
সুরা আছ-ছফ ৬ আয়াত।
হযরত ঈসা(আঃ) এর ভাষন সাধারনত দন্ডায়মান হতো আর এটাই ভাষনের সাধারন রীতি ও বটে।ইবনে কাছির বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থের ২য় খন্ডে ২৬১ পৃষ্ঠয় উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় লিখেছেন: "আখাতোবা ঈসা আলাইহেস ষালামু উম্মাতাহুল হাওয়ারিইনা কায়েমা" "অর্থৎ হযরত ঈসা(আঃ) দন্ডায়মান(কেয়াম) অবস্থায় তাঁর উম্মৎ হাওয়ারীদেরকে নবীজীর আগমনের সুসংবাদ দিয়ে বক্তৃতা করেছেন"।সুতরা মিলাদ ও কিয়াম হযরত ঈসা(আঃ) এর সুন্নাত এবং নবীযুগের ৫৭০ বৎসর পুর্ব হতেই।
(বেদায়া ও নেহায়া)
((সুত্রঃ মুফতি আব্দুল আলী কাদেরী))
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem