পত পত করে উড়ে
নীল ফড়িং মুতে গেলো মুখে।
ঘোঁত ঘোঁত স্বরে উদরে ভর করে
বুনো শুয়োর থুতু ছিটালো বুকে।
তবুও সাড়া নেই।
এক পৃথিবী হারামজাদার শ্রেষ্ঠ হারামজাদা
অরুণ মাজীর সাড়া নেই।
পাছা উল্টে শুয়ে আছে মূষিক
আকাশ পানে চেয়ে-
রম্ভা মেনকা তিলোত্তমার মতো অপ্সরা না হলেও
অন্তত মর্ত্যের কোন নারী
বুকে গোলাপ চন্দন এঁকে
একদিন নিশ্চয়ই আসবে ধেয়ে।
আশার বুঁদে অসাড় জীবন
তার সাড়া নেই।
খচ্চরের পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ খচ্চর
অরুণ মাজীর সাড়া নেই।
হাঁ করে কি দেখছো পেন্তীর মা?
হারামজাদার নাকে
গোবর জলের ছিটে দিতে পারো না?
নগেন মাস্টার, একবার আনো না
তোমার আদরের ভোলাকে!
শ্বাপদ সন্তান একটু মুতে দিক
অরুণ মাজীর মুখে।
তবুও সাড়া নেই।
নপুংসক পূর্ণ ত্রিভুবনের শ্রেষ্ঠ নপুংসক
অরুণ মাজীর সাড়া নেই।
ঘুরছে পৃথিবী বনবন করে
হাসছে আকাশ খিলখিল করে
কাঁদছে শিশু ক্ষীণ মুমূর্ষু স্বরে
মরছে নারী গলায় কলসী বেঁধে
তবুও সাড়া নেই।
এক পৃথিবী বাঙালীর প্রতিভূ বাঙালী
অরুণ মাজীর সাড়া নেই।
বুনো শুয়োর মুতে গেলো মুখে
হারামজাদার তবু সাড়া নেই।
© অরুণ মাজী
This poem has not been translated into any other language yet.
I would like to translate this poem
great imagery and great utterance of subconscious poorly deaths - ঘুরছে পৃথিবী বনবন করে হাসছে আকাশ খিলখিল করে কাঁদছে শিশু ক্ষীণ মুমূর্ষু স্বরে মরছে নারী গলায় কলসী বেঁধে তবুও সাড়া নেই।