তাকফিরিজম
উগ্রবাদ
এটাই বিচ্ছিন্নতাবাদ
তোমরা আল্লাহ্'র রজ্জুকে পরস্পর আকড়ে ধরো এবং বিচ্ছিন্ন হয়ো না।
এটাই উম্মাহ্ থেকে বেরিয়ে যাওয়া
এটাই খারিজিবাদ
এটাই সাওয়াদে আযম থেকে বেরিয়ে যাওয়া
এটা গোত্রবাদের এক চরম রূপ
এই তাকফিরিজম যে ফির্কা
যে মতবাদ, যে দল থেকেই করা হোক না কেন... তাদের সবাইকে আল্লাহ্ রক্ষা করুন।
কত কষ্টের কথা।
এ কথাগুলো বারবার আসছে
আল্লাহ্ আপনার-আমার নামাজ রোজা হয যাকাত তাসবিহ তাহলিল হাশর মিযান রক্ষা করুন।
রাসূল দ. বলেন
সামলাও, যা দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী এবং দুই উরুর মধ্যবর্তী।
আমি মধ্যপন্থী, আমার উম্মাহ্ মধ্যপন্থী।
তোমরা ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না, অতীতে বহু জাতি ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে ধ্বংস হয়ে গেছে।
যেখানে জাতির পর জাতি বিলীন হয়ে গেছে ঈমান থেকে কুফরে, সেখানে আমি আপনি ব্যক্তি আর কে?
যেখানে মুখের কথায়, একবার কালিমা বললে মু'মিন হওয়া যায়
সেই মুখের কথায় অপরকে দোষ দিয়ে কুফরে পতিত হওয়া খুব বেশি কঠিন কিছু কি?
আমার এ শংকা নেই যে তোমরা আমার পরে শিরকে লিপ্ত হবে। তবে এ শংকা আছে যে তোমরা তা নিয়ে (সে অভিযোগ নিয়ে)বাড়াবাড়ি করবে এবং ফিতনায় লিপ্ত হবে।
- এ হাদিস অনুযায়ী, যারা অপর কোনও একত্ববাদী (মুওয়াহিদ, হানিফ, মু'মিন, মুসলিম, তৌহিদবাদী)কে মুশরিক বলে, সে ফিতনা তৈরি করছে এবং ছড়াচ্ছে।
রাসূল দ. বলেছেন, ফিতনা হত্যার চেয়েও ভয়ানক।
যেখানে একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করলে পুরো মানবজাতিকে হত্যা করার মত অপরাধ হয়, সেখানে ফিতনা কত মারাত্মক বিষয়?
শিরক নিম্নতম কুফর।
রাসূল দ. বলেছেন, যে কাফির নয় এমন কাউকে কাফির বলে, কুফর তার উপরই পতিত হয়।
- এ হাদিস অনুসারে, কাফির হওয়ার জন্য কোন মুমিনকে কাফির বলাই যথেষ্ট এবং কোনও মুওয়াহিদকে মুশরিক বলাই যথেষ্ট।
আমরা এও জানি, কুফর হচ্ছে ঈমানের বিপরীত।
তাই যার কুফর থাকে তার ঈমান থাকে না।
আর এও জানি যে, যার ঈমান থাকে না, তার নামাজ রোজা হজ যাকাত সহ সমস্ত আমল পরিপূর্ণভাবে নাল অ্যান্ড ভয়েড হয়ে যায়।
রাসূল দ. বলেছেন,
কিছু ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে চেহারা উজ্জ্বল করে ফেলবে এবং তলোয়ার নিয়ে প্রতিবেশীকে শিরকের অভিযোগে হত্যা করতে যাবে। বরং যে হত্যা করতে যাবে সে-ই মুশরিক হিসাবে বিবেচ্য।
- এ হাদিস থেকে আমরা এটুকু বুঝতে পারি, মুশরিক নয় এমন কাউকে মুশরিক সাব্যস্ত করলে যে সাব্যস্ত করছে সে মুশরিক বিবেচ্য।
((কালেক্টেড))
তোমরা ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না, অতীতে বহু জাতি ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে ধ্বংস হয়ে গেছে। যেখানে জাতির পর জাতি বিলীন হয়ে গেছে ঈমান থেকে কুফরে, সেখানে আমি আপনি ব্যক্তি আর কে? যেখানে মুখের কথায়, একবার কালিমা বললে মু'মিন হওয়া যায় সেই মুখের কথায় অপরকে দোষ দিয়ে কুফরে পতিত হওয়া খুব বেশি কঠিন কিছু কি? আমার এ শংকা নেই যে তোমরা আমার পরে শিরকে লিপ্ত হবে। তবে এ শংকা আছে যে তোমরা তা নিয়ে (সে অভিযোগ নিয়ে) বাড়াবাড়ি করবে এবং ফিতনায় লিপ্ত হবে।.........../// fantastic expression and writings