Mriganka Sekhar Ganguly

Mriganka Sekhar Ganguly Poems

দুজন থাকে দুইটি দিকে রাজ্যটির
ফোনের কলে প্রহর পেরোয় রোজ রাতে
যে যাই বলুক তারা জানে রাজযোটক
দূরত্বকে সামলে নেবে দুই হাতে
...

বিচ্ছেদ আসলে এক যজ্ঞ পদ্ধতি,
সুরা তীব্র নেশা যার চূড়ায় করোটি।
এহেন রন্ধন ঘ্রাণ নরমেদ সম,
সে তীব্র নলী কাটে। অজ্ঞতা অমর
...

কতদিন কথা হয়নি, জানো?
গাছেরা একবার পাতা বদলে ফেলল ।
আর আমারা একটা পাতা উল্টে
পড়ে উঠতে পারলাম না -
...

'ভালোবাসি' - মুখে বলতে পারে না সকলে।
অবান্তর খোঁজ নেবে- বাড়ি ফিরেছ কিনা।
মনে করাবে ওষুধের কথা।
প্রতিদিন প্রশ্ন করবে- কেমনটা আছ
...

অজান্তে তোমার কাছে
শেষ চিঠি লিখে যাব -
চাইনা এমন।
যেন সে চিঠির ভাষা
...

আমি জানি তোমার ভিতরে
অজান্তে এক নারী বাস করে।
পুরুষালি চোখের তাকানো
কথার নিষ্ঠুরতা থেকে
...

আমি তাকে তত্ত্ব শেখাই
সে শেখায় মনের গঠন
আমি যত এড়িয়ে চলি
শিক্ষিকা ততই কঠোর।
...

এই যে বিষাদ আসে
তার কথা লিখব না কোথাও আলাদা?
শুধুই তোমার কথা লিখে যাব?
মানুষের কথা?
...

কিছু কিছু গল্প থাকে
মাঝ পথে ছেড়ে আসতে হয়।
তারা যেন তৈরী হয়
ফিরে তাকানোর সাধ নিয়ে।
...

কখনো কখনো কেউ শব্দহীন হয়ে পড়ে।
তা ব'লে এমন নয় - বলবার কথা থাকে না।
যেমন কখনো খুব মেঘ করে।
আমরাও ধরে নি বৃষ্টিপাত হবে।
...

হয় তো ঝরার আগে
পাতাটিও গাছকে বলেছে -
'দোহাই তোমার, থেকে যাই।
বিবর্ণতা সাময়িক, শীতের।'
...

আমি যদি খোঁজ না নিই
এতো কেন যায় আসে তোর?
কিসের এমন অভিমানে
বন্ধ রাখিস কথা বলা।
...

তৃষ্ণার্ত কাকের গল্প সকলেই জানি -
নুড়ি ফেলে কলসিতে উঠে আসা পানি।
'নিজেকে ডুবিয়ে কলসি ভরে তোলো কেন? '
নুড়িকে কাকটি প্রশ্ন করেছে এহেন।
...

এতোটা ক্লান্ত আমি আঘাতের স্পর্শ বুঝি না।
মনে হয় ছুঁয়ে আছ, যেমন স্পর্শে থাকে
প্রাণহীন মানুষের দেহ।
আমি বুঝি- নির্বাক মানুষের পরিচয়
...


হয় তো বা আমি তার
অহংকার ছিলাম না কখনো।
প্রকাশ্যে আনতে তাই ভয় ছিল।
...

কী লোভে মানুষ পড়ে তোমার অছিলা?
তারা কি বোঝে না শব্দ মায়া ডেকে আনে?
পথের জমানো জলে যেটুকু পৃথিবী
দেখিয়ে ভোলাও কত পথিকের মন।
...

আমি যেন ভাবি সেই ছেলেটির কথা,
যে তোমাকে ভালোবাসে নীরবে নিরালা।
আমি যেন বুঝি তার বুক ভরা জ্বালা-
সে কেমন চুপ ক'রে গিয়েছে অযথা।
...

আমার অসুখ করে।
কী যে অসুখ করে বুঝতে পারি না।
ডাক্তার তাড়া দেয়-
পাঠায় একাকী এক অন্ধকার ঘরে।
...

' কেউ না ' হওয়া কঠিন বড়ো জানো?
' কেউ না ' হওয়ার হাজার রকম বারণ ।
চোখের ওপর চোখ যাবে না রাখা,
এড়িয়ে যাব টিপ যদি তার বাঁকা ।
...

এতোখানি অসহায় আগে আমি কখনো থাকি নি।
কখনো ভাবি নি আমি - তোমাকেও ছেড়ে আসতে হয়।
মায়ের চোখের জল যতখানি অসহায় করে
তারও বেশি অসহায় - বুঝি যদি জলটুকু লুকিয়ে হেসেছে।
...

The Best Poem Of Mriganka Sekhar Ganguly

Long Distance Relationship | Bengali Poem | কবিতা | Kobita

দুজন থাকে দুইটি দিকে রাজ্যটির
ফোনের কলে প্রহর পেরোয় রোজ রাতে
যে যাই বলুক তারা জানে রাজযোটক
দূরত্বকে সামলে নেবে দুই হাতে

দায়িত্ব যা নিচ্ছে ঠিকই সব কাঁধে
সমস্যাও নানা রকম দুই জনার
দেখা হওয়ার সম্ভাবনায় বাধ সাধে
ফোন আছে তাই রাত্রিটুকু সান্ত্বনার

দুইটি মানুষ স্পর্শে বাঁচে শেষ ছোঁয়ার
হয় তো সেও পেরিয়ে গ্যাছে মাসখানেক
ক্লান্তি ভুলে ঘুমে ভারী চোখ ধোয়া,
'আর একটু ক্ষণ কাটিয়ে যাব' - সেই টানে।

তাদের মাঝেও ঝগড়া হলে ফোন কাটে
তারাও ভীষণ অভিমানে রগচটা
বন্ধ থাকে কথা প্রায়ই। ভোর রাতে
দুজন লেখে - 'আমারই দোষ সবকটা'

ঘুমোতে যায়, ঘুমও ভাঙায় একসাথে
দুজন রাখে দুইটি মনের সব কথা
দূরত্বকে সামাল দিয়ে চার হতে
সামলে নেবে ঝড় ঝাপটা সব কটা।

Mriganka Sekhar Ganguly Comments

Mriganka Sekhar Ganguly Quotes

জিতে জীবনে ক্ষমতাশালী হওয়া যায়। কিন্তু মানুষ হিসেবে বড় হতে গেলে, হারাটা জরুরি।

হেরে যাবার আগে হেরে যেতে নেই।

সূতোর ভাগ্যই তাই - সূঁচের আঘাতে, আগলে রাখতে চেয়ে যন্ত্রণা গাঁথে।

টুকরো হতেই হয়। না হলে ভেঙেছ যে- প্রকাশ পায় না।

যে মানুষ অভিমান করে; তাকে খুব যত্ন করে রেখ।

আমার হতাশা থেকে দূরে থাকুক তোমার হাসি মুখ।

আমার অভিমান, জানি তোমাকে স্পর্শ করে না। অথচ তোমার স্পর্শ পাবো ব'লে এখোনো পাথর হয়ে আছি।

কথা বলুন রাস্তায় বেরিয়ে। যে কোন কারোর সাথে, চেনা বা অচেনা। দেখবেন, কত মানুষ কথা বলতে চায়। চুপ করে আছে শুধু - এই ভেবে - উল্টোদিকের মানুষটা যদি মুখ ঘুরিয়ে চলে যায়! -লোকে কী ভাববে! - মৃগাঙ্কশেখর গঙ্গোপাধ্যায়

যতটা সহজে থাকে হাসি মুখ ক'রে, ততটাই ভেঙেছে সে ভেতরে ভেতরে । - মৃগাঙ্কশেখর গঙ্গোপাধ্যায়

কতদিন কথা হয়নি, জানো? গাছেরা একবার পাতা বদলে ফেলল । আর আমারা একটা পাতা উল্টে পড়ে উঠতে পারলাম না - ভুল বোঝার ও পিঠে কী লেখা ছিল ।

যতক্ষণ রহস্য থাকে মানুষও কৌতুহলে পড়ে । হাসিটুকু দেখুক সবাই। ব্যথা রেখ নিজের ভেতরে ।

যদি এ সহজ সত্য বুঝে নিতে পারো- আমার কিছুই নেই কবিতা লেখার। যে আঘাত অপরাধ তোমাকে দিয়েছি, শিশুর মতন সহজাত, ফিরিয়ে দেবেই যদি অসময়ে কেন যে ফেরালে। তোমাকে দেবতা রূপে যে দানব বসায় আসনে তাকে না শাসন দিয়ে; প্রেম ভরে দিলে অবহেলা। আমাকে বিবস্ত্র করে সকলের সামনে নিয়ে ফেলো। মানুষ দেখুক, এই লোমহীন হৃদযন্ত্র থেকে মৃত নাগরিক শব্দে যে শিশির প্রার্থনা শোনায়, সে জানে রোদের হাতে মৃত্যু তার বড় নমনীয়।

আমার প্রতিটি মৃত্যু নিঃস্তরঙ্গ নদীর মতোন। আলোড়ন তোলে না। অথচ তোমার ছায়া পড়ে।

তাদের খবর কেউ রাখে না এই শহরে; যে সব মানুষ চুপ ক'রে যায় হঠাৎ ক'রে ।

তীরবিদ্ধ পাখি বুঝেছিল? তাকে বিঁধে কেউ নিজেকে বিজয়ী মনে করবে

তোমার অন্যমনস্কতায়, শুধু কিছু কাপ নয়, মানুষও ভেঙ্গেছে।

ভালোবাসা ভিক্ষুকের আধুলির মতো। তার কোন সঞ্চয় নেই। মালিকানা বদল একদিনের ব্যাপার । তবুও ভিখারি কত আশা নিয়ে থাকে । উপেক্ষা ভরেও যদি ছুঁড়ে দেয় কেউ; সে বলে - ঈশ্বর মঙ্গল করুন। আমরা বোকার মতো আধুলি জমাই। ঈশ্বরকে দোষ দি, আচল বেরোলে । - মৃগাঙ্ক শেখর গঙ্গোপাধ্যায়

মিথ্যেগুলো যত্ন ক'রে সাজাই ঘরে। চুরি যাওয়ার ভয়ে বসাই খুব পাহারা। এখন আমার সত্যি ভীষণ ইচ্ছে করে - আমাদের মধ্যে আর কিছুই না থাক মিথ্যে ছাড়া।

অভ্যাস বদলেছে কিছু। সময়ও বদলেছে ঘড়ি। অতীতের একা থাকা গুলো ইদানিং উপভোগ করি।

দিন তো দিনের মতো কাটে অভ্যাস বদলেছে কিছু। অতীতের একা থাকা গুলো ইদানিং উপভোগ করি।

একটা সময় পর মনখারাপেরা শিখে যায় স্কুল থেকে একা বাড়ি ফেরা।

জানি, তার ভালোলাগাগুলি সংক্ষেপে লিখি নি কোথাও। ভালোবাসা- চলে যাওয়া সময়ের মতো; সময়ে তাই তাকে বলতে পারি নি। নিজের চাওয়ার কাছে এতোটাই পাথর ছিলাম। কিছু কিছু ভালোবাসা বোঝা যায় বিচ্ছেদের পর।

একটা সময় পর, মনে হয়- পৃথিবীতে শব্দ কমিয়ে আনা জরুরি ভীষণ। আমার শ্বাসের শব্দ ইদানিং উত্যক্ত করে।

এমনও মানুষ আছে যার সাথে কোনোদিন কথাই হল না। অথচ বন্ধু হয়ে রয়ে গেল বেশ বহুকাল। কেমন আছেন? - বলতে গুরুতর ইতস্তত করি। বিরক্ত হয়ে যদি গায়ে পড়া ভাবেন সহসা! তাই ভাবি রয়ে যাক, নাই কোনো শব্দ বিনিময়ে । এমন তো কত কথা আছে- কোনদিন যারা কোনো পৃথিবীর শব্দ পেল না।

প্রতিদিন যে মানুষ গ্রহণযোগ্যতা হারায়, তাকে তুমি ভালোবাসতে শেখাও। গাছকে, পাখিকে, রাস্তার কুকুরকে। সে বুঝবে পৃথিবীতে প্রতিদানে শুধুমাত্র মানুষ ফেরায়।

পৃথিবীর কাছে আমি অন্ধের মতো রঙের বর্ণনা শুনি। অথচ এও জানি জলের স্বচ্ছতা নিয়ে তোমাকে কোনদিন পড়তে পাব না। তোমার ক্ষতের গায় আঙ্গুল বুলিয়ে পড়ে চলেছি ব্রেইল পদ্ধতিতে।

ভালোবাসলে প্রকাশ কোরো না। জানলে সবাই জেনো ব্যবহার করে।

আমাকে সহজ করে দাও। যেন শিশুপাঠ্য হয়ে উঠতে পারি।

এতো যে অপবাদ দাও প্রতিদিন অথচ বোঝো না- তোমার ব্যাধ-জন্মে আমিই ছিলাম হরিণ।

স্বীকার করি তোমার কথাই ঠিক। পাতাঝরা - গাছের কাছে নেহাতই সাময়িক। অথচ দেখো- পাতার কাছে কিন্তু চিরন্তন।

আমরা কোথাও আটকে পড়ি - অপেক্ষা আর ভুলে থাকার মাঝে।

পাখিটি বসেই ছিল; পাতা ঝ'রে গিয়েছে তখন। মানুষ বোঝে না শুধু- গাছটিরও ছায়া প্রয়োজন।

যারা মুখে বলতে পারে না - বুক ভ'রে শ্বাস নিতে কত কষ্ট হয় । তাদের কথার ভার কবিতা কমায়।

ফিরতে পারবো কিনা - এই ভেবে কত পথ হাঁটাই হল না।

কী হয় ঝড়ের সাথে ফেলে দেওয়া চিঠি উড়ে এলে? হয় তো বা পড়ে দেখি আরেকবার, অভ্যাসবশত। যদিও জানি না, সময়ের সাথে অর্থ বদলে যায় কি না। অথচ দু'বার আমরা মানুষ পড়ি না।

আমিও অবাক চোখে বিচ্ছেদ দেখেছি। আমাকে অবশ ক'রে ছেড়ে যাচ্ছ তুমি। এতোটা অবশ আমি তোমার বাঁধন ছেড়ে বেরতে পারি না।

হঠাৎ বদলে যাওয়া প্রতিটি মানুষ জেনো বিচ্ছেদের ক্ষয়। পুরোনো ক্ষতের দাগ আনমনে খুঁটে ফেললে রক্তপাত হয়।

ভালোবাসা বাতাসের মতো। মুঠোয় বন্দি করা যায় না কখনো। বুক ভ'রে শ্বাস নিতে হয়।

দু'রাত্রি টানা আমি কাঁদিনি, কাঁদব না। বিচ্ছেদের শোক যেন মরীচিকা সম- যতই কান্না পাক জলের নিকটে নির্জলা উপোষী যেন পৌঁছতে পারি না। গয়ায় পিণ্ড দেবে মৃত্যু শোক নিয়ে? নাভিকুণ্ড হাতে দেখব আমিই দাঁড়িয়ে। আমার ভস্ম-অস্থি কলসে কলসে ভরে নিয়ে যাচ্ছে জল গাঁয়ের রমণী। তাদের পায়ের মলে সহসা স্বঘাতে, উঠছে বেজে তালে তালে ‘বলো হরি'-ধ্বনি। তুমি তবে অগ্নিশিখা? জ্যান্ত পোড়া কাঠ? চিতার গোপনে জাগা স্তোত্র গীতাপাঠ? অঙ্গে অঙ্গে বাড়ে তেজ অঙ্গারের মতো কণ্ঠনালী নীল করে ডেকেছ ‘প্রমথ'। বহু দূরে অন্তরীপে বাদ্য যেন বাজে— প্রশ্ন করি এলে যদি ঈশ্বরীর সাজে তবে কেন খড়গ নেই? মুণ্ডমালা হাতে? জন্মাব দানব হয়ে তোমার দয়াতে।

অভিমান জমে জমে, আমাকে অভ্যস্ত ক'রে তোলে।

এমনও তো হতে পারে কোটি বর্ষ পর খুঁড়তে সভ্যতার প্রাচীন নগর খুঁজে পেল জীবাশ্ম কোনো মানুষের। পিঠের দু'পাশে কাটা দু'টি ডানা; হয়েছিল বের।

দীর্ঘ দিন তার কথা শোনেনি দেওয়ালও। ইদানিং সে শুধু নিজেরই সাথে বকে। কেউ কোনো কথা বললে— সে কথাই ফিরিয়ে দেয়। যেমন পাহাড়।

চায়ের ভাঁড় কি বোঝে- যতক্ষণ চা ঠোঁটের স্পর্শ ততখানি। তারপর 'Use Me' লেখা আবর্জনা পাত্রে গিয়ে পড়ে।

মাঝে মাঝে এমনও হয়েছে- যা কিছু বলার ছিল লিখেছি সাধ্যমত তোমাকে বোঝাতে। তারপর মনে হল- হয় তো আমার কথা তোমাকে ক্লান্ত ক'রে তোলে। তাই সব মুছে দিয়ে চুপ ক'রে গিয়েছি সহসা।

হেরে তো যেতেই পারি তাই বলে ফুরিয়ে যাব না। ছেড়ে যদি যেতে হয় আচমকা সরে যাব বাঁধবার সুযোগ দেব না।

একটা সময় পর হাল ছেড়ে দিয়ে হেসে উঠি। আমি যেন জানতাম- এমনটা হওয়ারই তো ছিল। হাসিতে ক্লান্তি থাকে। রাগের প্রকাশ সয়ে যায়। পৃথিবীতে নীরবতা ভালোবেসে মানুষই শেখায়।

নিজেকে আঘাত ক'রে আনন্দিত হওয়া এক রোগ। জানি, এ অসুখ আর সারবার নয়। প্রতিটি বিচ্ছেদ ঠিক এভাবেই বুঝিয়ে দিয়েছে- কিছু আঘাতের স্মৃতি জন্মদাগ হয়ে থেকে যায়। যোগাযোগ না রাখায় যে বন্ধু অভিমান করে কী ক'রে বোঝাই তাকে এ অসুখ কতটা ছোঁয়াচে।

মাঝে মাঝে মনে পড়ে আমার কথাও। যতটা সহজে গাছ ঝেড়ে ফেলে শীত, ততটা সহজ হতে দেয় নি অতীত।

দাঁড়িয়েছি এসে আজ এমন সময়ে, মাঝে মধ্যে মনে হয়- হাহাকার ভিন্ন অন্য কোন স্বর এতোখানি সাবলীল নয়।

আমার ভিতরে যদি বেড়ে ওঠো, গাছ হয়ে উঠো।

Close
Error Success